ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দিলীপ কুমার বড়ুয়া জানিয়েছেন, কিছুদিন আগে কয়েকজন ছাত্র অভিযোগ করেন, মাসুদ মাহমুদ নামে ওই অধ্যাপক পড়ানোর সময় ‘অসংলগ্ন’ ও ‘যৌনতাপূর্ণ’ মন্তব্য করেন। এর ফলে তাঁরা অস্বস্তিবোধ করছেন। এ বছরের এপ্রিলে কয়েকজন ছাত্র আবার বাংলাদেশের উপ শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর কাছে মাসুদের বিরুদ্ধে স্মারকলিপি জমা দেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে কোনও প্রমাণ পায়নি। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেই আক্রান্ত হলেন ওই অধ্যাপক।
আক্রান্ত অধ্যাপক জানিয়েছেন, ‘আমি পড়ানোর সময় কোনওদিন অশ্লীল মন্তব্য করিনি। আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করা হচ্ছে। ঘটনার সময় আমি নিজের দফতরে ছিলাম। হঠাৎ কয়েকজন অবাধ্য ছাত্র এসে আমাকে টেনে বার করে নিয়ে গিয়ে আগুনে পুড়িয়ে মারার জন্য শরীরে কেরোসিন ঢেলে দেয়।’চট্টগ্রাম শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি জাকির হোসেন বলেছেন, ‘আমরা এই ঘটনায় অত্যন্ত বিচলিত। আমরা অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।’