পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, অসামরিক বিমান পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (সিএএ) এই ঘটনাটিকে নিরাপত্তার গাফিলতি হিসেবেই দেখছে। সিএএ-র ডিরেক্টর জেনারেল এই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। ফাহিম অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং তদন্তকে স্বাগত জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের এই নয়া বিমানবন্দরে বহুস্তরীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানবন্দরের নিরাপত্তরক্ষীরা ছাড়াও রেঞ্জার্স ও পুলিশকর্মীরা নিরাপত্তার দায়িত্বে আছেন। এছাড়া কোনওরকম অস্বাভাবিক গতিবিধি দেখলেই সাইরেনের ব্যবস্থা আছে। তা সত্ত্বেও কীভাবে লাউঞ্জে রাস্তার কুকুর ঢুকে পড়ল, সেটা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।