১৫ ও ১৬ অক্টোবর গোয়ায় অষ্টম বার্ষিক ব্রিকস সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। তার আগে এই সম্মেলনের রূপরেখা চূড়ান্ত করার লক্ষ্যেই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই বৈঠকে মোদী বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলি যাতে নিজেদের উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারে, সেভাবেই কাজ করা উচিত ব্রিকসের। জি-২০ সম্মেলনে যে বিষয়গুলিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, সেগুলির প্রতিক্রিয়াশীল এবং সমষ্ঠিগত সমাধান খুঁজতে হবে।
গোয়ায় ব্রিকস সম্মেলন আয়োজন করা প্রসঙ্গে মোদী বলেছেন, সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষকে যুক্ত করার উদ্দেশ্যেই রাজধানী নয়াদিল্লির বদলে গোয়ায় এই সম্মেলন আয়োজন করা হচ্ছে। এর ফলে বিমস্টেক গোষ্ঠীভূক্ত দেশগুলির সঙ্গেও সম্পর্ক সুদৃঢ় করার সুযোগ পাওয়া যাবে। নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মায়ানমার ও তাইল্যান্ডের সঙ্গেও আলোচনা করবে ব্রিকস।
এই বৈঠকে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা এবং ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট মিশেল টেমার হাজির ছিলেন। তাঁদের প্রত্যেককে গোয়ায় ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী।