নিউ ইয়র্কের পুলিশ কমিশনার জেমস ও’নিল বলেছেন, চিকিৎসকদের সাদা কোট পরে এবং হাসপাতালের আইডি কার্ড নিয়ে ঢোকেন হেনরি। তাঁর কোটের মধ্যে রাইফেল লুকিয়ে রাখা ছিল। হাসপাতালে ঢুকেই গুলি চালাতে শুরু করেন তিনি। জখম হওয়া পাঁচ জনের অবস্থা সঙ্কটজনক। অপর একজনের পায়ে গুলি লাগে। নিজের গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন হেনরি। তবে সেই চেষ্টা সফল না হওয়ায় তিনি গুলি করে নিজেকে শেষ করে দেন। নিহত মহিলার দেহের পাশ থেকে হেনরির রাইফেলটি পাওয়া গিয়েছে।
নিউ ইয়র্কের একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, হেনরির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ছিল। ২০০৪ সালে এক যুবতীকে যৌন হেনস্থার অভিযোগে প্রথমবার গ্রেফতার হন হেনরি। নিউ ইয়র্কের এই হাসপাতালে মাত্র ৬ মাস কাজ করার পরেই ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে যৌন হেনস্থার অভিযোগে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন তিনি। এবার খুনের পর আত্মহত্যা করলেন তিনি।