গত ৩০ জানুয়ারি হাফিজ ছাড়াও মালিক জাফর ইকবাল, আবদুর রহমান আবিদ, কাজি কাশিফ হুসেন ও আবদুল্লা উবেইদকে গৃহবন্দি করা হয়। তাঁদের গৃহবন্দি করে রাখার মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে সম্প্রতি অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী চৌধুরী নিসারের নেতৃত্বে এক বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই হাফিজদের গৃহবন্দি করে রাখার মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপেই হাফিজদের গৃহবন্দি করতে বাধ্য হয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। জামাত-উদ-দাওয়া এবং হাফিজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া হলে পাকিস্তানের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার হুঁশিয়ারি দেয় ট্রাম্প প্রশাসন। এরপরেই হাফিজদের গৃহবন্দি করা হয়েছে। সরকারের এই পদক্ষেপকে আইনবিরুদ্ধ বলে দাবি করে লাহৌর আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন হাফিজরা। তবে সরকারের দাবি, শান্তি ও নিরাপত্তার স্বার্থেই হাফিজদের গৃহবন্দি করা হয়েছে।