দুই প্রার্থীরই নিজ নিজ সমর্থকদের কাছে আবেদন, নিজের ভোটটা ঠিকমত দিন। ডেমোক্র্যাট হিলারির সমর্থক মূলত দক্ষিণ আমেরিকান, আফ্রিকান-আমেরিকান ও তরুণ প্রজন্ম।
আরও পড়ুন হিলারিকে সমর্থন সলমনের
উল্টোদিকে রিপাবলিকান ট্রাম্পকে চাইছেন মূলত শ্বেতাঙ্গরা ও ১০ বছরের ডেমোক্র্যাট শাসনে অসন্তুষ্ট একটা অংশ। ট্রাম্প যাঁদের রাজনৈতিক কারণে একঘরে বলে অভিহিত করেছেন, সেই মধ্যবিত্ত শ্রেণির একটা বড় অংশও সমর্থন করছেন তাঁকে।
আরও পড়ুন ভারতীয়দের ভালবাসেন, তিনি প্রেসিডেন্ট হলে ঘনিষ্ঠতম হবে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক, বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
সমীক্ষা বলছে, মিশিগান নিয়ে দু’পক্ষের ভালরকম লড়াই হবে। এই প্রদেশ ডেমোক্র্যাটদের শক্ত ঘাঁটি হলেও এবার এখানে প্রচারে ঝড় তুলেছেন ট্রাম্প। পেনিসিলভ্যানিয়ার রায় কোনদিকে যায়, তার ওপরেও অনেকটা নির্ভর করছে দুই প্রার্থীর ভাগ্য।
তবে সিংহভাগ সমীক্ষাই রায় দিয়েছে হিলারির পক্ষে। বিদায়ী প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এখনও ভাল জনপ্রিয়তা রয়েছে। হিলারির হয়ে টানা প্রচার চালিয়েছেন তিনি, দেশবাসীকে বারবার আহ্বান জানিয়েছেন, ডেমোক্র্যাট প্রার্থীকে ভোট দিতে। দাবি করেছেন, দেশ ও সেনাবাহিনীর প্রধান হওয়ার জন্য ট্রাম্প মোটেই যোগ্য নন, মার্কিন চাওয়া পাওয়ার সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ নেই।
তা ছাড়া এফবিআই ঠিক ভোটের আগে আচমকা ইমেল কাণ্ডে হিলারির বিরুদ্ধে ক্রিমিন্যাল চার্জ না আনার ঘোষণা করাও পক্ষে গিয়েছে তাঁর। যদিও সমীক্ষা বলছে, খুব অল্প ব্যবধানেই ট্রাম্পের থেকে এগিয়ে রয়েছেন তিনি।