স্থানীয় পুলিশ অফিসার ফিদা হুসেন মাস্তোই বলেছেন, তদন্ত চলছে। তবে কেউ গ্রেফতার হয়নি এখনও। তাঁকে উদ্ধৃত করে বিবিসি উর্দু জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে যদিও মন্দিরের সামনে মেলা পায়ের ছাপ কোনও কিশোরের বলে মনে হচ্ছে, সব সম্ভাবনা মাথায় রেখেই তদন্ত চলবে।
স্থানীয় কাউন্সিলর লাল মেহেশ্বরী গতকাল অনেক রাত পর্যন্ত মন্দিরে কাজ করছিলেন বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, মনে হয়, রাত ১টা থেকে ভোর ৫টার মধ্যে কেউ মন্দিরে ঢুকেছিল। সকালে ভক্তরা প্রার্থনা করতে এসে দেখেন দেবদেবীর বিগ্রহ নিখোঁজ। মন্দিরের ইতিহাসে এমন হল এই প্রথম।
প্রসঙ্গত, ঘারোয় বাস করে প্রায় ২০০০ পরিবার, অধিকাংশই হিন্দু।