তাঁর যুক্তি, আদালত শুধু কূলভূষণের মৃত্যুদণ্ডের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে, আর কিছু নয়। যখনই আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে কারও মৃত্যুদণ্ড সংক্রান্ত মামলা উঠেছে, তখনই তার ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত।
আজিজের দাবি, ভারতের চর সন্দেহে গ্রেফতার কূলভূষণ কোনও সাধারণ ভারতীয় নন, তিনি ভারতীয় নৌসেনার অফিসার ছিলেন। তিনি নাকি নিজেই স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানে চরবৃত্তির কথা।
জাল পাসপোর্ট নিয়ে তিনি পাকিস্তানে ঢুকে নাশকতামূলক কার্যকলাপ চালাচ্ছিলেন, তাই পাক আইন অনুযায়ী তাঁকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
এবার আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে পাকিস্তান আরও শক্তিশালী আইনি দল পাঠাবে বলে আজিজ জানিয়েছেন।