রবিবার কুলগামে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে তিন সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়, গুলিযুদ্ধের পর সেখানে বিস্ফোরণে মারা যান ৬ জন নিরীহ বাসিন্দা। এ ঘটনাকে অস্ত্র করেই সরব ইমরান, যিনি এর আগেও কাশ্মীর নিয়ে মুখ খোলেন।
গত সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের মদতপুষ্ট গোষ্ঠীর হাতে ভারতীয় নিরাপত্তাবাহিনীর জওয়ানদের হত্যা ও নিহত হিজবুল কম্যান্ডার বুরহান ওয়ানিকে হিরো বলে তুলে ধরে ও সন্ত্রাসবাদকে মহিমান্বিত করে পাকিস্তানের ডাকটিকিট প্রকাশের উল্লেখ করে ভারত, পাক বিদেশমন্ত্রীদের নির্ধারিত বৈঠক বাতিল করে দেয় নয়াদিল্লি।
জুলাইয়ের নির্বাচনে জয়ের পর ইমরান ভারত, পাকিস্তান সম্পর্ক ভাল করায় আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, তাঁর সরকার চায়, দুদেশের নেতারা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে মূল ইস্যু কাশ্মীর সহ যাবতীয় বিরোধ মিটিয়ে নিন। ভারত, পাকিস্তানের সম্পর্কে উন্নতি হলে গোটা উপমহাদেশের লাভ হবে বলেও তিনি অভিমত জানান।
যদিও ভারতের স্পষ্ট অবস্থান হল, পুরো জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যটাই তার অবিচ্ছেদ্য অংশ, পাকিস্তানই বেআইনি ভাবে তার একাংশ দখল করে রয়েছে।