দিনকয়েক আগে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির প্রয়াণেও শোক প্রকাশ করে রোয়েমার ট্যুইট করেছিলেন, আমার বন্ধু, ভারতের অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি সম্প্রতি চলে গেলেন। একজন সেতু নির্মাতা, দারুণ আইনজীবী, বিরাট ক্রিকেটপ্রেমী ছিলেন। একজন নিবেদিতপ্রাণ জনসেবককে হারাল ভারতের জনগণ।
২০০৯ থেকে ২০১১ পর্যন্ত ভারতে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করা রোয়েমার প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ শিল্প ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান সহযোগিতা, প্রযুক্তি হস্তান্তর, বাণিজ্যিক বিক্রি সহ একাধিক প্রধান পলিসি ও উদ্যোগের রূপায়ণে নজরদারি চালিয়েছিলেন। গোয়েন্দা তথ্য লেনদেন, হোমল্যান্ড নিরাপত্তা, সীমান্ত সুরক্ষা, অবৈধ আর্থিক লেনদেন, সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগান দেওয়ার মতো ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে ভারতের সঙ্গে সন্ত্রাস দমনে সহযোগিতা উদ্যোগে সই হওয়ার প্রক্রিয়াতেও তদারক করেছিলেন তিনি। পরমাণু শক্তি সহযোগিতায় বিশ্ব কেন্দ্র গঠনে ভারতকে সহায়তার ক্ষেত্রেও কাজ করেছিলেন তিনি। বাণিজ্য ও রপ্তানির ওপর গুরুত্ব দিতেন তিনি। ভারতকে আমেরিকার ২৫-তম বৃহত্তম বাণিজ্য শরিক থেকে ১২ নম্বরে উঠে আসতেও সাহায্য করেছিলেন রোয়েমার।