ব্রিটেনে ভারতীয় হাইকমিশনও সে দেশের বিদেশ ও কমনওয়েলথ অফিসে একই আর্জি জানিয়ে নোট পাঠাবে বলেও জানান স্বরূপ। বলেন, বেআইনি আর্থিক লেনদেন রোধ আইনের আওতায় তদন্তের প্রেক্ষাপটে মাল্যর পাসপোর্ট গত সপ্তাহে বাতিল হয়েছে। মুম্বইয়ের বিশেষ বিচারক তাঁর নামে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি করেছেন। আমরা মাল্যর বিষয়টি নিয়ে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বোঝাপড়া চালিয়ে যাব।
প্রসঙ্গত, আইডিবিআইয়ের ৯০০ কোটি টাকা লোন জালিয়াতি মামলায় মাল্যর বিরুদ্ধে বহিষ্কারের প্রক্রিয়া শুরুর উদ্যোগ নিতে ইতিমধ্যেই বিদেশমন্ত্রকের দ্বারস্থ হয়েছে এনফোর্সমেন্ট শাখা (ইডি)।
গত ২ মার্চ ভারত ছেড়ে ব্রিটেন চলে যাওয়া মাল্যকে শেষ পর্যন্ত ভারতে নিয়ে আসা যাবে কিনা, তা নিয়ে অবশ্য সংশয় রয়েছে। কেননা এখন মাল্য চাইলে ব্রিটেনে তাঁকে টানা থাকতে দেওয়ার অনুমতি চেয়ে সে দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানাতে পারেন বা তাঁর পাসপোর্ট বাতিলের পদক্ষেপকে চ্যালেঞ্জও জানাতে পারেন।