এর আগে পাক বিদেশমন্ত্রী জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে বিভিন্ন মনগড়া অভিযোগ তুলে হাওয়া গরম করার চেষ্টা করেছিলেন।
বিজয় ঠাকুর সিংহ তাঁর ভাষণে বলেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের উত্সস্থল এবং বিকল্প কূটনীতি হিসেবে তারা সীমান্তপারের সন্ত্রাসকে ব্যবহার করে।
মানবাধিকার রক্ষা ও তার প্রসারের ক্ষেত্রে গঠনমূলক দৃষ্টিভঙ্গীতে ভারতের সুদৃঢ় বিশ্বাসের উল্লেখ করে তিনি নাম না করে পাকিস্তানকে নিশানা করেন। বিজয় ঠাকুর সিংহ বলেন, যারা নিজেদের ভূখণ্ডে সন্ত্রাসবাদকে প্ররোচনা, আর্থিক সাহায্য ও সমর্থন করে তারাই প্রকৃতপক্ষে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনকারী।
তিনি বলেছেন, পাকিস্তান যেখানে প্রকৃতপক্ষে মানবাধিকার লঙ্ঘনের চক্রী সেখানে তারাই নিজেদের এর শিকার বলে কান্না জুড়ে দেয়।
জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বিলোপ সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। জম্মু-কাশ্মীরের উন্নয়নের জন্য সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, ভারতের সংসদে পূর্ণাঙ্গ বিতর্কের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং এই সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন যে, এটি ভারতের সার্বভৌম সিদ্ধান্ত এবং সম্পূর্ণ ভারতের অভ্যন্তরীন বিষয়। অভ্যন্তরীন ব্যাপারে ভারত কোনও রকম হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করবে না।