হিন্দু আমেরিকানদের একটি সংগঠন এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করছে। দক্ষিণ এশিয় ও মধ্য প্রাচ্য থেকে আসা লোকজনদের প্রতি এ হেন ক্রমবর্দ্ধমান বিদ্বেষের তীব্র নিন্দা করেছে সংগঠনটি। হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের নেতারা এই হামলাকে ‘বিদ্বেষজনিত অপরাধ’ বলে মন্তব্য করেছেন। নিরীহ মানুষের ওপর এ ধরনের হামলা মোকাবিলায় প্রশাসনের কাছে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিও জানানো হয়েছে। ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।
সুথারাজ গত আড়াই বছর ধরে ওমাহাতে রয়েছেন। তাঁর আশা, হামলাকারীকে শাস্তি দেওয়া হবে এবং তাকে বিভিন্ন ধর্ম ও জাতি সম্পর্কে উপযুক্ত শিক্ষাও দেওয়া হবে।