মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার প্রথম পাঁচে ওঠার আগে মানুষীকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কোন পেশার জন্য সর্বোচ্চ বেতন দেওয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন? উত্তরে ভারত-সুন্দরী বলেন, ‘আমার মা সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। তাই আমি বলব, মায়ের কাজের জন্যই সবচেয়ে বেশি বেতন প্রাপ্য। শুধু টাকাই নয়, সম্মান ও ভালবাসাও পাওয়া উচিত মায়ের।’
দিল্লির মেয়ে মানুষীর বয়স ২১। তিনি দিল্লির সেন্ট টমাস স্কুলে পড়াশোনার পর হরিয়ানার সোনিপতে ভগত ফুল সিংহ গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন। তাঁর বাবা-মা দু’জনেই চিকিৎসক। মানুষীও ডাক্তারির ছাত্রী। মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার জন্য এক বছর পড়াশোনা করতে পারেননি। তিনি জানিয়েছেন, ১৯৬৬ সালে প্রথম ভারতীয় ও এশিয়ার মহিলা হিসেবে মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জেতা রীতা ফারিয়াকে আদর্শ করে বেড়ে উঠেছেন। মিস ওয়ার্ল্ড হলেও, প্রিয়ঙ্কা, ঐশ্বর্য রাইদের মতো বলিউডে পা রাখবেন কি না, সে বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেননি বলেই জানিয়েছেন মানুষী। তাঁর মতে, মিস ইন্ডিয়া খেতাব জেতার পর যে কোনও পেশায় যাওয়া যায়।