চিনের সঙ্গে সীমান্ত বিতর্কে মায়ানমারের সমর্থন পাবে না নয়াদিল্লি, ভারতকে খোঁচা চিনা সংবাদমাধ্যমের
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
12 Jul 2017 02:03 PM (IST)
NEXT
PREV
বেজিং: চিনের সঙ্গে সীমান্ত বিতর্কে ভারত মায়ানমারের সমর্থন পাবে না। ডোকালাম বিতর্কে এভাবেই ভারতকে খোঁচা দিল চিনের সরকারি সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস। মায়ানমারের সেনাপ্রধানের ভারত সফরের মধ্যে এধরনের মন্তব্য করল গ্লোবাল টাইমস।
ভারত-চীন ও ভুটানের সীমান্তের সংযোগস্থল ডোকালামে বর্তমানে অচলাবস্থা চলছে। ওই এলাকায় রাস্তা নির্মাণ করতে চাইছে চিন। কিন্তু ভারত এতে আপত্তি জানিয়েছে। ভারত ওই এলাকায় সেনা পাঠিয়েছে। চিন ওই এলাকা থেকে ভারতের সেনা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।কিন্তু ওই দাবিতে কর্ণপাত করেনি নয়াদিল্লি।
এই ঘটনা নিয়ে ভারত ও চিনের মধ্যে গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই টানাপোড়েন চলছে। এরইমধ্যে মায়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর কম্যান্ডার ইন চিফ সিনিয়র জেনারেল মিন আউং এইচলেয়াং আটদিনের ভারত সফরে এসেছেন। আগামী ১৪ জুলাই তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী অরুণ জেটলি এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
এ ব্যাপারে গ্লোবাল টাইমস লিখেছে, মায়ানমারের বৃহত্তম বাণিজ্যিক সহযোগী চিন। সেদেশে লগ্নির সবচেয়ে বড় উত্সও চিন। তাই মায়ানমারের বিদেশ নীতির ক্ষেত্রে চিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিনের সঙ্গে সীমান্তে অচলাবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত মায়ানমারের সেনা প্রধানের সফরকে সফল করতে সর্বতো প্রচেষ্টা করছে। তবে এতে চিনের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই।
গ্লোবাল টাইমস লিখেছে, সীমান্ত বিতর্কে মায়ানমার ভারতের অবস্থানকে সমর্থনের মতো বোকামি করবে না। কারণ, এতে তাদের সঙ্গে চিনের আর্থিক সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার ঝুঁকি থাকবে।
বেজিং: চিনের সঙ্গে সীমান্ত বিতর্কে ভারত মায়ানমারের সমর্থন পাবে না। ডোকালাম বিতর্কে এভাবেই ভারতকে খোঁচা দিল চিনের সরকারি সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস। মায়ানমারের সেনাপ্রধানের ভারত সফরের মধ্যে এধরনের মন্তব্য করল গ্লোবাল টাইমস।
ভারত-চীন ও ভুটানের সীমান্তের সংযোগস্থল ডোকালামে বর্তমানে অচলাবস্থা চলছে। ওই এলাকায় রাস্তা নির্মাণ করতে চাইছে চিন। কিন্তু ভারত এতে আপত্তি জানিয়েছে। ভারত ওই এলাকায় সেনা পাঠিয়েছে। চিন ওই এলাকা থেকে ভারতের সেনা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।কিন্তু ওই দাবিতে কর্ণপাত করেনি নয়াদিল্লি।
এই ঘটনা নিয়ে ভারত ও চিনের মধ্যে গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই টানাপোড়েন চলছে। এরইমধ্যে মায়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর কম্যান্ডার ইন চিফ সিনিয়র জেনারেল মিন আউং এইচলেয়াং আটদিনের ভারত সফরে এসেছেন। আগামী ১৪ জুলাই তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী অরুণ জেটলি এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
এ ব্যাপারে গ্লোবাল টাইমস লিখেছে, মায়ানমারের বৃহত্তম বাণিজ্যিক সহযোগী চিন। সেদেশে লগ্নির সবচেয়ে বড় উত্সও চিন। তাই মায়ানমারের বিদেশ নীতির ক্ষেত্রে চিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিনের সঙ্গে সীমান্তে অচলাবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত মায়ানমারের সেনা প্রধানের সফরকে সফল করতে সর্বতো প্রচেষ্টা করছে। তবে এতে চিনের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই।
গ্লোবাল টাইমস লিখেছে, সীমান্ত বিতর্কে মায়ানমার ভারতের অবস্থানকে সমর্থনের মতো বোকামি করবে না। কারণ, এতে তাদের সঙ্গে চিনের আর্থিক সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার ঝুঁকি থাকবে।
আন্তর্জাতিক (world) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -