কোভিড-১৯ আক্রান্তদের সামান্য থেকে গুরুতর অসুস্থতায় একাধিক লক্ষ্মণ থাকে। এই লক্ষ্মণগুলি আক্রান্ত হওয়ার ২-১৪ দিনের মধ্যে ফুটে ওটে বলে সিডিসি-র ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে।
নতুন লক্ষ্মণগুলির মধ্যে রয়েছে শীতশীত অনুভূতি, বারেবারে শীতে কাঁপুনি, পেশীর যন্ত্রণা, মাথাব্যথা, স্বাদ ও ঘ্রাণশক্তি হারানো। বিশ্ব স্বূাস্থ্য সংস্থা (হু)-র এফএকিউ ওয়েবপেজে তালিকায় করোনার এই লক্ষ্মণগুলি নেই।
হু-র ওয়েবপেজে যে লক্ষ্মণগুলি রয়েছে, সেগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বর, শুকনো কাশি, ক্লান্তি, ব্যথা ও যন্ত্রণা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গলা ব্যথা ও ডায়েরিয়া।
যে লক্ষ্মণগুলি সিডিসি ও হু-উভয়েরই ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলি হল জ্বর, কাশি, নিঃশ্বাসের সমস্যা, শ্বাসকষ্ট।
সিডিসি বলেছে, লক্ষ্মণের এই তালিকাতেই সমস্ত কিছু অন্তর্ভূক্ত নয়। অন্য কোনও লক্ষ্মণ, যেগুলি গুরুতর ও উদ্বেগজনক, লোকজনকে অবশ্যই সেগুলি চিকিত্সকের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে।
নোভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব প্রথমে ছড়িয়েছিল চিনের উহানে। গত বছরের ডিসেম্বরে। পরে তা সারা বিশ্বজুড়ে মহামারির রূপ নিয়েছে। এই ভাইরাসের বৈশিষ্ট্যগুলি খুঁজে বের করতে বিজ্ঞানীরা নিরলস প্রয়াস চালাচ্ছেন। মানব শরীরে এর আগে নোভেল করোনাভাইরাসের খোঁজ মেলেনি। তাই বিজ্ঞানী অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে এই ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করছেন।