জানা গেছে, বিমানে উঠে প্রথমে শৌচাগারে লুকিয়ে পড়েন তিনি। পরে বিমান যাত্রা শুরু করলে সিটে বসেন তিনি। তবে লন্ডনে এসেই তাঁর যাত্রার পরিকল্পনায় ছেদ পড়ে। সেখানে শুল্ক বিভাগের আধিকারিকদের হাতে ধরা পড়েন হার্টম্যান। মার্কিন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, তাঁকে ব্রিটেনে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
শিকাগো পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগ সহ হার্টম্যানের একটি ছবি অফিসিয়াল ট্যুইটার পেজে পোস্ট করেছে।
এখন নিশ্চয় ভাবছেন ৬৬ বছরের বৃদ্ধা হার্টম্যান কীভাবে এই কাজ করতে পারলেন? বিমানবন্দরের নজরদারি ভিডিও-তে কোনও পাসপোর্ট বা বোর্ডিং পাস ছাড়াই ও হেয়ার বিমানবন্দরে যেতে দেখা গিয়েছে হার্টম্যানকে। অন্যান্য যাত্রীদের বোর্ডিং পাস পরীক্ষায় ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের আধিকারিকরা ব্যস্ত সেই ফাঁকেই পার হয়ে যান হার্টম্যান।
আরও জানা গেছে, কোনও নথিপত্র না দেখিয়েই মাথার চুলে মুখ ঢেকে তিনি বিমানে উঠে পড়েন। তাঁর বিরুদ্ধে চুরি ও অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে।