জইনাবের ধর্ষণ, খুনে অপরাধী সন্দেহে প্রতিবেশী যুবক গ্রেফতার, হল ডিএনএ পরীক্ষা
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
23 Jan 2018 07:05 PM (IST)
NEXT
PREV
লাহোর: পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের কাসুর শহরের নাবালিকা জইনাবের ধর্ষণ, নৃশংস খুনের ব্যাপারে তারই প্রতিবেশী যুবক গ্রেফতার। সাত বছরের শিশুকন্যার ওপর ভয়াবহ যৌন নির্যাতন, তাকে হত্যার কথা জেরায় তদন্তকারী দলের কাছে ইমরান আলি নামে ২৩ বছরের ছেলেটি কবুল করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। ইমরান মেয়েটির পরিবারের পরিচিত, তাদের বাড়িতে তার আসা-যাওয়া ছিল বলে খবর পুলিশ সূত্রের। পুলিশ জানিয়েছে, দু সপ্তাহ আগেই ছেলেটিকে তারা হেফাজতে নিয়েছিল। কিন্তু জইনাবের পরিবারই বলে, সে অপরাধী হতে পারে না। তাকে ছেড়ে দিতে হয়।
ইমরানকে পাকপাটান এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানান পঞ্জাব সরকারের মুখপাত্র মালিক আহমেদ। বলেন, অপরাধ স্বীকার করলেও সত্যিই সে দোষী কিনা, জানা যাবে ডিএনএ পরীক্ষার পরই।
গত ৫ জানুয়ারি কাসুরে নিজের বাড়ির সামনে ধর্মীয় টিউশন সেন্টারে যাওয়ার পথে মেয়েটি নিখোঁজ হয়ে যায়। তার বাবা-মা সে সময় উমরা করতে সৌদি আরবে ছিলেন। সে ছিল মামীর কাছে। ৯ জানুয়ারি তার দেহ উদ্ধার হয় ময়লার স্তূপে। অটোপসিতে ধর্ষণের প্রমাণ মেলে।
এ ঘটনায় কাসুর সহ গোটা পাকিস্তানে আলোড়ন ছড়ায়। অপরাধীর শাস্তির দাবিতে হিংসাত্মক বিক্ষোভে দুজনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়।
পুলিশ জড়িত সন্দেহে হাজারের বেশি লোকের ডিএনএ পরীক্ষা করেছে। গত শনিবার পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টও ৭২ ঘন্টা সময় দিয়ে দোষীকে গ্রেফতার করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়।
লাহোর: পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের কাসুর শহরের নাবালিকা জইনাবের ধর্ষণ, নৃশংস খুনের ব্যাপারে তারই প্রতিবেশী যুবক গ্রেফতার। সাত বছরের শিশুকন্যার ওপর ভয়াবহ যৌন নির্যাতন, তাকে হত্যার কথা জেরায় তদন্তকারী দলের কাছে ইমরান আলি নামে ২৩ বছরের ছেলেটি কবুল করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। ইমরান মেয়েটির পরিবারের পরিচিত, তাদের বাড়িতে তার আসা-যাওয়া ছিল বলে খবর পুলিশ সূত্রের। পুলিশ জানিয়েছে, দু সপ্তাহ আগেই ছেলেটিকে তারা হেফাজতে নিয়েছিল। কিন্তু জইনাবের পরিবারই বলে, সে অপরাধী হতে পারে না। তাকে ছেড়ে দিতে হয়।
ইমরানকে পাকপাটান এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানান পঞ্জাব সরকারের মুখপাত্র মালিক আহমেদ। বলেন, অপরাধ স্বীকার করলেও সত্যিই সে দোষী কিনা, জানা যাবে ডিএনএ পরীক্ষার পরই।
গত ৫ জানুয়ারি কাসুরে নিজের বাড়ির সামনে ধর্মীয় টিউশন সেন্টারে যাওয়ার পথে মেয়েটি নিখোঁজ হয়ে যায়। তার বাবা-মা সে সময় উমরা করতে সৌদি আরবে ছিলেন। সে ছিল মামীর কাছে। ৯ জানুয়ারি তার দেহ উদ্ধার হয় ময়লার স্তূপে। অটোপসিতে ধর্ষণের প্রমাণ মেলে।
এ ঘটনায় কাসুর সহ গোটা পাকিস্তানে আলোড়ন ছড়ায়। অপরাধীর শাস্তির দাবিতে হিংসাত্মক বিক্ষোভে দুজনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়।
পুলিশ জড়িত সন্দেহে হাজারের বেশি লোকের ডিএনএ পরীক্ষা করেছে। গত শনিবার পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টও ৭২ ঘন্টা সময় দিয়ে দোষীকে গ্রেফতার করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়।
আন্তর্জাতিক (world) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -