নিজের প্রস্তাব রূপায়ণেই 'বাছবিচার করছে', কাশ্মীর ইস্যু তুলে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদকে দুষল পাকিস্তান
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
07 Feb 2018 06:43 PM (IST)
NEXT
PREV
রাষ্ট্রপুঞ্জ: রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর ইস্যু তুললেন পাকিস্তানের স্থায়ী প্রতিনিধি মালিহা লোধি। তিনি অভিযোগ করেন, কাশ্মীর প্রসঙ্গে তাদের কয়েক দশকের গৃহীত পুরানো প্রস্তাব কার্যকর করার ব্যাপারে বাছবিচার করছে নিরাপত্তা পরিষদ।
পরিষদের কার্যপদ্ধতির ওপর প্রকাশ্যে বিতর্কে যোগ দিয়ে লোধি বলেন, পরিষদের নিজের গৃহীত প্রস্তাবগুলি রূপায়ণের বেলায় যদি 'বাছবিচার করা হয়', তার চেয়ে বেশি আর কিছুতেই বিশ্বাসযোগ্যতা বেশি খর্ব হয় না। তাই পরিষদের নির্দিষ্ট সময় বেঁধে তার গৃহীত প্রস্তাবগুলি, বিশেষত জম্মু ও কাশ্মীরের মতো দীর্ঘদিনের বকেয়া ইস্যু সংক্রান্ত প্রস্তাব, কতটা রূপায়িত হল, তা রিভিউ করা উচিত।
লোধির অভিমত, কাউন্সিল নিজেরই গৃহীত প্রস্তাব বাস্তবায়িত করতে না পারলে শুধু বিশ্বে তার নিজের বিশ্বাসযোগ্যতাই নয়, রাষ্ট্রপুঞ্জের মর্যাদাও হানি হবে।
লোধির বক্তব্য, নিরাপত্তা পরিষদের গণতান্ত্রিক ও প্রতিনিধিত্বমূলক চেহারা জোরদার করার সবচেয়ে সেরা উপায় হল, দায়বদ্ধতা পালনের রীতি জোরদার করা, সেই আদর্শের পরিপন্থী কোনও কাজ সমর্থন না করা।
পরিষদকে তার অধীনস্থ সংস্থার কাজকর্মের ক্ষেত্রে আরও স্বচ্ছতা, ভারসাম্য রাখতে হবে বলেও অভিমত জানান তিনি। ওইসব সংস্থায় নির্বাচিত সদস্যদের আরও বেশি সমান প্রতিনিধিত্ব থাকা উচিত, এও বলেন লোধি।
প্রসঙ্গত, বরাবর ভারত কাশ্মীর ইস্যু সমাধানে যে কোনও তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা, হস্তক্ষেপের তীব্র বিরোধিতা করেছে। পাকিস্তান অবশ্য মতবিরোধ কাটাতে সবসময় তৃতীয় পক্ষকে শামিল করার দাবি করে।
রাষ্ট্রপুঞ্জ: রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর ইস্যু তুললেন পাকিস্তানের স্থায়ী প্রতিনিধি মালিহা লোধি। তিনি অভিযোগ করেন, কাশ্মীর প্রসঙ্গে তাদের কয়েক দশকের গৃহীত পুরানো প্রস্তাব কার্যকর করার ব্যাপারে বাছবিচার করছে নিরাপত্তা পরিষদ।
পরিষদের কার্যপদ্ধতির ওপর প্রকাশ্যে বিতর্কে যোগ দিয়ে লোধি বলেন, পরিষদের নিজের গৃহীত প্রস্তাবগুলি রূপায়ণের বেলায় যদি 'বাছবিচার করা হয়', তার চেয়ে বেশি আর কিছুতেই বিশ্বাসযোগ্যতা বেশি খর্ব হয় না। তাই পরিষদের নির্দিষ্ট সময় বেঁধে তার গৃহীত প্রস্তাবগুলি, বিশেষত জম্মু ও কাশ্মীরের মতো দীর্ঘদিনের বকেয়া ইস্যু সংক্রান্ত প্রস্তাব, কতটা রূপায়িত হল, তা রিভিউ করা উচিত।
লোধির অভিমত, কাউন্সিল নিজেরই গৃহীত প্রস্তাব বাস্তবায়িত করতে না পারলে শুধু বিশ্বে তার নিজের বিশ্বাসযোগ্যতাই নয়, রাষ্ট্রপুঞ্জের মর্যাদাও হানি হবে।
লোধির বক্তব্য, নিরাপত্তা পরিষদের গণতান্ত্রিক ও প্রতিনিধিত্বমূলক চেহারা জোরদার করার সবচেয়ে সেরা উপায় হল, দায়বদ্ধতা পালনের রীতি জোরদার করা, সেই আদর্শের পরিপন্থী কোনও কাজ সমর্থন না করা।
পরিষদকে তার অধীনস্থ সংস্থার কাজকর্মের ক্ষেত্রে আরও স্বচ্ছতা, ভারসাম্য রাখতে হবে বলেও অভিমত জানান তিনি। ওইসব সংস্থায় নির্বাচিত সদস্যদের আরও বেশি সমান প্রতিনিধিত্ব থাকা উচিত, এও বলেন লোধি।
প্রসঙ্গত, বরাবর ভারত কাশ্মীর ইস্যু সমাধানে যে কোনও তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা, হস্তক্ষেপের তীব্র বিরোধিতা করেছে। পাকিস্তান অবশ্য মতবিরোধ কাটাতে সবসময় তৃতীয় পক্ষকে শামিল করার দাবি করে।
আন্তর্জাতিক (world) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -