পাক পার্লামেন্টে ম্যাজিক ফিগার ১৩৭। তা ছুঁতে হলে পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফ বা পিটিআইকে পেতে হবে আরও ১৭টি আসন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জেলবন্দি নওয়াজ শরিফের পিএমএল (এন) এগিয়ে ৬১টি আসনে, তৃতীয় স্থানে বিলাওয়াল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি। তারা এগিয়ে ৪০টি আসনে। তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে জঙ্গি হাফিজ সইদের আল্লাহু আকবর পার্টি একটি আসনও পায়নি।
এর আগে ২০১৩-র নির্বাচনে জিতেছিল পিএমএল (এন)। তারা পেয়েছিল ১২৬টি আসন। পিটিআই মাত্র ২৮টি আসন পায় সেবার।
পিএমএল (এন) ইতিমধ্যেই ভোট গণনা পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তাদের অভিযোগ, তাদের দলীয় এজেন্টকে বেশ কিছু জায়গায় ভোটগ্রহণ কেন্দ্র থেকে বার করে দেওয়া হয়েছে। যদিও পাক নির্বাচন কমিশন অস্বীকার করেছে যাবতীয় অভিযোগ।
৬৫ বছর বয়স্ক প্রাক্তন ক্রিকেটার ইমরান খান গতবারের ভোটের পর থেকে দেশজুড়ে দুর্নীতি বিরোধী আন্দোলন শুরু করেন। তার জেরে নওয়াজ শরিফকে মসনদ খোয়াতে হয়। এবার ইমরানের সঙ্গে পাকিস্তানের সর্বশক্তিমান সেনারও সমর্থন রয়েছে, মনে করা হচ্ছে, সেনার হয়ে ভোটে লড়ছেন তিনিই। মৌলবাদীদের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ইমরান কট্টরপন্থীদের সঙ্গে আলোচনার পক্ষপাতী।