প্রসঙ্গত, পিআইএ-র পিকে ৭৯৭ নম্বর বিমানটি লাহৌর থেকে টরন্টোয় এসে পৌঁছোয়। ডিউটি শেষের পর ওই বিমান সেবিকা টরন্টোর একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে যান। সেখানেই চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে যান তিনি। এবিষয়ে ওই এয়ারলাইন্সের ক্যাপ্টেনের দাবি, ডিউটি শেষের পর কোনও কর্মী বাইরে গিয়ে যদি কোনও অপ্রীতিকর কাজ করেন, তাহলে তার দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবেই সেই কর্মীর।
আপাতত চুরির দায়ে অভিযুক্ত ওই বিমান সেবিকাকে টরন্টো আদালতে পেশ করা হয়েছে। যদি তাঁর দোষ প্রমাণিত হয়ে, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে আরও কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে ভবিষ্যতে।
প্রসঙ্গত, গত বছর অগাস্টে পিআইএ-র আরও এক বিমান সেবিকাকে সোনা পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। তিনি লাহৌরের আলামা ইকবাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সোনা পাচার করছিলেন তাঁর ব্যাগে ঢুকিয়ে। বিমানবন্দরে রুটিন সিকিউরিটি চেকের সময় ধরা পড়ে যান।