সেই প্ল্যানেই দেশের কর্মীবাহিনীতে মেয়েদের অংশগ্রহণ ২২ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করার লক্ষ্য রাখা হয়েছে।
এর পরিণতি হিসাবেই মেয়েরা গাড়ির চালকের আসনে বসার অনুমতি পাবে কিনা, প্রশ্ন করা হলে মহম্মদ বলেন, পরিবর্তন জোর করে চাপিয়ে দেওয়া যায় না। এখনও দেশের সমাজকে বোঝানো যায়নি। নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াই মেলে। তবে আমরা বলতে পারি, এটা সৌদির সমাজই ঠিক করে দেবে।
ঘটনাচক্রে বিশ্বে সৌদি আরবেই মেয়েদের ওপর সবচেয়ে কঠোর বিধিনিষেধ বহাল রয়েছে। একমাত্র সে দেশেই গাড়ি চালানোর অনুমতি নেই মেয়েদের। রেস্তোরাঁ, অন্যান্য প্রকাশ্য স্থানে ছেলে, মেয়ের আলাদা বসাই দস্তুর। মেয়েরা কোথাও ঘুরতে গেলে, কাজের জায়গায় বা বিয়ের ক্ষেত্রেও দরকার হয় পুরুষ অভিভাবকের।