পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার দিন অ্যান্টনির স্ত্রী একটি অনুষ্ঠানে বাড়ির বাইরে গিয়েছিলেন। বাড়িতে এলি ও পাঁচ বছরের ছেলের দেখাশোনার জন্য ছিল অ্যান্টনি। কিন্তু কম্পিউটারে গেমস খেলার সময় এলি বারবার ব্যাঘাত ঘটানোয় মেজাজ সপ্তমে চড়ে যায় তার। একরত্তি মেয়েকে প্রচণ্ড মারধর শুরু করেন। এতেই তার রাগ থামেনি। এলির মুখ চেপে ধরে মাটিতে ফেলে দেন তিনি। পুলিশ জানিয়েছে, অ্যান্টনির বরাবরই কম্পিউটার গেম খেলার নেশা রয়েছে।
টারান্ট কাউন্টির মেডিক্যাল পরীক্ষক চলতি মাসেই জানিয়েছেন, শ্বাসরুদ্ধ হয়েই এলি মারা যায়।