জানা গিয়েছে, ওই মহিলা দাবি করেন, গাড়ির মধ্যে বসে শিশুকে স্তন্যপান করাচ্ছিলেন তিনি। তখন ২ বন্দুকধারী এসে তাঁর মেয়েকে ছিনিয়ে নেয়, চম্পট দেয় একটি সাদা গাড়ি করে। খবর পেয়ে ১০০-র বেশি পুলিশ অফিসার গোটা এলাকা তন্নতন্ন করে তল্লাশি চালান। অবশেষে ২ দিন পর শিশুটিকে পাওয়া যায়, যে এলাকা থেকে মেয়ে চুরি হয়েছিল বলে মায়ের দাবি, তার প্রায় ২২ মাইল দূরে, স্থানীয় মারিয়ানহিল টোল প্লাজায় একটি গাড়ি থেকে।
গাড়িটির মধ্যে স্যাটেলাইট ট্র্যাকিং ডিভাইস বসানো ছিল ও তা ব্যবহারও করা হচ্ছিল।
ছোট্ট মেয়েটির নাম সিবাফি ম্যাম্বো। জানা গিয়েছে, গাড়িটি চালাচ্ছিলেন তার মায়ের বয়ফ্রেন্ড ও অন্য এক মহিলা, সম্ভবত ওই বয়ফ্রেন্ডের আর এক গার্লফ্রেন্ড। সিবাফির রক্ষণাবেক্ষণের অধিকার চেয়ে মামলা চলছে বলে জানা গিয়েছে। শিশুটির অপহরণের গল্প তৈরির অভিযোগে মা, তাঁর বয়ফ্রেন্ড ও অন্য মহিলাটিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সিবাফির মায়ের বয়ফ্রেন্ডের দাবি, তিনিই বাচ্চাটির আসল বাবা। যদিও মেয়ের বাবা এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন। আদালত নির্দেশ দিয়েছে, সিবাফির ডিএনএ পরীক্ষা করে এই বিতর্ক মেটাতে হবে।