সেখানকার স্থানীয় প্রশাসন এলাকার বাসিন্দাদের অন্যত্র নিরাপদ জায়গায় সরে যাওয়ার অনুরোধ করেছেন। এখনও জাপানের মানুষের মনে তরতাজা ২০১১ সালের ‘গ্রেট ইস্ট জাপান’ ভূমিকম্পের স্মৃতি। ২০১১ সালে সমুদ্রতলে ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল জাপান। তারপরই সুনামি আছড়ে পড়ে জাপানের উপকূলে, মৃত্যু হয় প্রায় ১৮, ৫০০ মানুষের, নিখোঁজ হয় বহু। সেবারের কম্পনে ফুকুসিমা পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তিনটি রিয়াক্টরের ক্ষতি হয়েছিল, যা বিশ্বের অন্যতম পরমাণু বিপর্যয়ের উদাহরণ হিসেবে থেকে গেছে ইতিহাসে। আপাতত কিছুক্ষণের জন্যে বন্ধ রাখা হয়েছে ফুকুসিমা পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
সূত্রের খবর, জাপানের উত্তর-পূর্বের অন্য উপকূলবর্তী এলাকায় এরমধ্যেই ১.৪ মিটার (৪.৬ ফুট) উচ্চতার ঢেউ আছড়ে পড়েছে। তবে প্রাথমিক ভাবে যে বলা হয়েছিল ৩.০ মিটার উচ্চতার ঢেউ আছড়ে পড়বে, তার তুলনায় অনেকটাই কম।
এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা জানিয়েছেন, এখনও সেখানে মাটি কেঁপে কেঁপে উঠছে।
কম্পনের প্রভাবে অনুভূত হয়েছে টোকিওতেও।শিনকানসেন-এর বুলেট ট্রেন পরিষেবা সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে।