এই প্রার্থী বলেছেন, ‘এর আগের সরকারগুলি এই অঞ্চলের মানুষের জন্য কিছুই করেনি। একুশ শতকেও এখানে মহিলাদের জন্য উপযুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা সাধারণ স্বাস্থ্য পরিষেবার ব্যবস্থা নেই। এই কারণে আমি নির্বাচনে প্রার্থী হতে বাধ্য হয়েছি। মেয়েদের এখন আর কারও অধীন বা দুর্বল মনে করার কোনও কারণ নেই। এটা একুশ শতক। আমরা সিংহের সঙ্গেও লড়াই করতে তৈরি। আমি নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী।’
নির্বাচনে জয়ী হলে মেয়েদের জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতি করাই তাঁর লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন সুনীতা। তাঁর মতে, একমাত্র শিক্ষার মাধ্যমেই মেয়েদের শক্তিশালী করে তোলা সম্ভব। শিক্ষা পেলেই মেয়েরা এগিয়ে যেতে পারবে।
পাকিস্তানে এবারের নির্বাচনে বরাবরের মতোই পুরুষদের আধিপত্য। ইমরান খান থেকে শুরু করে হাফিজ সইদ, সবাই প্রার্থী। এই নির্বাচনেই প্রার্থী হওয়ার সাহস দেখিয়েছেন সুনীতা। এ বছরের মার্চে পাকিস্তানের প্রথম হিন্দু দলিত মহিলা হিসেবে সেনেটের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন কৃষ্ণা কুমার কোলহি। এবার সুনীতাও জিতলে নজির গড়বেন।