৩০ বছর বয়সি এই জঙ্গি নেতার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের তরফে রেড কর্নার নোটিসও জারি করা হয়েছে। এই তরুণের আরও অনেক নাম আছে যেমন ছোটে মৌলা, অঞ্জন ভাই এবং ইউসুফ-আল-হিন্দি।
গোয়েন্দাসূত্রে দাবি করা হয়েছে মহম্মদ শাফি প্রায় ডজনখানেক তরুণ-তরুণীকে আইএস-এর আদর্শে অনুপ্রাণিত করে এই জঙ্গি সংগঠনে নিয়োগ করেছে। জঙ্গি হামলা চালানো, অস্ত্র আমদানি, জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়া সহ নানা সন্ত্রাসমূলক কাজকর্মের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে মহম্মদ শাফির নাম। শোনা যায় নিজের বড় ভাইয়ের সঙ্গে পাকিস্তান চলে গিয়েছিল আরমার। সেখানে গিয়ে তাদের পাকিস্তানের ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের প্রধান ভটকল ভাইদের সঙ্গে কিছু ঝামেলা হয়ে যায়। পরে তারা নতুন একটি সংগঠন তৈরি করে, নাম দেওয়া হয় আনসার-উল-তাহিদ। পরে এই গোষ্ঠীরই আইএস-এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে।
এনআইএ আরমার সহ আরও পাঁচজনের বিরুদ্ধে রাজধানী দিল্লি ও হরিদ্বারের অর্ধ কুম্ভে জঙ্গি হামলা চালানোর চক্রান্ত করার অভিযোগে চার্জশিট দায়ের করে। আপাতত তাকে মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের আরও দুই আইএস নেতার সঙ্গে বিশ্ব সন্ত্রাসবাদীর তকমা দিল মার্কিন প্রশাসন।