আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের মতে আনাক ক্রাকাতোয়া আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের কারণেই এই বিপর্যয় ঘটেছে।অগ্নুৎপাতের ফলে সমুদ্রের নিচে তৈরী হয় ধস, তৈরী হয় বিধ্বংসী ঢেউ। তারা আরও জানিয়েছেন পূর্ণিমায় যে বান এসেছিলো তার কারণেও সুনামি আসতে পারে। বড়দিনের ছুটিতে আসা বেশ কিছু পর্যটকও এই সুনামির কারনে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন।
নরওয়ের একজন আলোকচিত্রী ফেসবুকে জানিয়েছেন তার অভিজ্ঞতার কথা। আগ্নেয়গিরির ছবি তোলার সময় হঠাৎ তার দিকে ১৫-২০ ফুট উঁচু ঢেউ ধেয়ে আসে। দ্বিতীয় ঢেউটি সমুদ্রের ধারের হোটেলগুলিতে আঘাত করে এবং ভাসিয়ে নিয়ে যায় অনেকগুলি গাড়ি।
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডো ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে সমবেদনা জানিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দক্ষিণ সুমাত্রা ও জাভার পশ্চিমাংশ। ভেঙ্গে পড়েছে বহু ঘরবাড়ি। ২০০৪ সালের ২৬শে ডিসেম্বরে সুমাত্রার স্মৃতি উস্কে দিয়ে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা আরও বাড়াচ্ছে এই সুনামি।