ট্রাম্প জানান, আরেকটু সহজলভ্য হয়ে গেলেই বিশ্বকে প্রতিষেধক জোগান দিতে শুরু করে দেবে আমেরিকা। গোটা প্রক্রিয়াটা করা হবে একেবারে বিদ্যুৎগতিতে।ঠিক যেমনভাবে ভেন্টিলেটর এবং অন্যান্য চিকিৎসার যন্ত্রপাতি দ্রুতগতিতে অন্যান্য দেশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, সেভাবেই ভ্যাকসিনও পৌঁছে দেওয়া হবে।
মডার্ণা-র তৈরি করা প্রতিষেধকের উপর পূর্ণ আস্থা রাখছেন ট্রাম্প এবং তাঁর টিম। তাঁদের ধারনা, আগামী বছরের গোড়ার দিকেই সব দেশের হাতে প্রতিষেধক তুলে দেওয়া সম্ভব হবে। গত সোমবারই প্রতিষেধক মানব দেহে প্রয়োগ করার পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের কাজ শুরু করেছে মডার্ণা। একে একে ৩০ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর শরীরে প্রতিষেধক প্রয়োগ করা হবে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষেধকটি তৈরিতে মডার্ণাকে সবরকমভাবে সহায়তা করছে পি- ফিজার।পরীক্ষামূলক প্রয়োগ যদি সফল হয়, তবে বিপুল মাত্রায় প্রতিষেধক তৈরির কাজ শুরু হয়ে যাবে। পি-ফিজার জানিয়েছে তারা প্রতিষেধক তৈরির অনুমতি চাইবে অক্টোবরের গোড়ায়। ইতিমধ্যেই গবেষণার যে পর্যায়ে পৌঁছানো গিয়েছে, তাতে আমেরিকার ৫০লক্ষ লোককে দু ডোজ করে প্রতিষেধক দেওয়ার অনুমতি চেয়েছে পি-ফিজার।
খবরে প্রকাশ, মডার্ণা কোর্স-প্রতি করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের দাম রাখতে চলেছে ৫০ থেকে ৬০ মার্কিন ডলার। এই দর রাখা হয়েছে আমেরিকা এবং অন্যান্য ধনী দেশগুলির জন্য।