Durga Puja 2021 : প্রায় তিন কুইন্টাল ওজনের ধাতব দুর্গা তৈরি করে চমক বিশ্বভারতীর অধ্যাপকের
এবার বিশ্বভারতীর অধ্যাপকের তৈরি ধাতব দুর্গা রওনা দিচ্ছে ওড়িশায়
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appআট ফুট উচ্চতা ও আট ফুট চওড়া বিশিষ্ট এই ধাতব দুর্গা
মহালয়ার দিন পাড়ি দেবে ওড়িশার ঝাড়সুকদার উদ্দেশে
লুপ্তপ্রায় বাংলার গ্রামীণ শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্যে উদ্ভাবনী ভাবনার জন্য পরিচিত শিল্প সদনের এই অধ্যাপক শিল্পী আশিস ঘোষ
শিল্পী হিসেবে তাঁর উল্লেখযোগ্য সাফল্য- ২০০৪ সালে গ্রিস অলিম্পিকে একমাত্র ভারতীয় শিল্পী হিসেবে ওপেন কম্পিটিশনে ক্রাইসিস থিম নিয়ে কাজ করার সুযোগ, ২০০৮ সালে বেজিং অলিম্পিকে ৪০ ফুটের পাখির বাসা তৈরি করে স্বর্ণপদক পান তিনি
এছাড়াও ইংল্যান্ড, আমেরিকা, তাইওয়ান, সুইজারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, ইতালি প্রভৃতি দেশে ভারতীয় প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে কাজ করে তাক লাগিয়েছেন। তার স্বীকৃতিও পেয়েছেন তিনি। ২০০৯ সালে জিন্দাল গ্রুপ তাঁকে আর্টিস্ট অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কারে সম্মানিত করে
এদিকে ১৭৫ বছর আগে বীরভূম-মুর্শিদাবাদ সীমান্তে নলহাটি নাকপুর গ্রামের জমিদার প্রতিষ্ঠিত পুজো শুরু হয়
এই পুজোর দায়িত্ব ঘোষ ও রায় পরিবার যৌথভাবে চালিয়ে আসছে। দুই পরিবার পালা করে পুজো করে আসছে। এবার পুজোর দায়িত্ব পেয়েছে রায় পরিবার।
নির্জন স্থানের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে কুলে নদী। রয়েছে বড় বড় বেশ কয়েকটি পাথর। তার মাঝে বেশ কয়েকটি বড় বড় গাছ। আর তার নীচেই শিলামূর্তি। এলাকার মানুষ এই মূর্তিটিকে পুজো করেন দুর্গা হিসেবেই। তবে এলাকার মানুষের কাছে দেবী পরিচিত পলাশবাসিনী রূপে। মহম্মদবাজারে ফুল্লাইপুর গ্রামের পাশে এই জায়গাটিতে দুর্গাপুজোর সময় চারদিন ধরে চণ্ডীর মন্ত্রে পুজো করা হয় পলাশবাসিনীর।
দেবীরূপী শিলার মাথায় কোনও আচ্ছাদন নেই। তৈরি করা হয়েছে আটচালা, ভোগের মন্দির।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -