Krishak Bandhu : মিলবে বার্ষিক ১০ হাজার টাকা, কৃষকবন্ধু প্রকল্পে নাম লেখাতে করতে হবে কী কী ?

বাংলার কৃষকদের সুবিধার্থে কৃষকবন্ধু প্রকল্পে নতুন সুবিধা নিয়ে এসেছে রাজ্য সরকার। কৃষকবন্ধু প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করতে হলে কয়েকটা সহজ পদক্ষেপে এগোতে হবে। একঝকে দেখে নেওয়া যাক সেগুলো-

Krishak Bandhu

1/10
চাষী যে জমিতে চাষ করেন সেখানকার জমির পরচা বা বর্গা। নিবন্ধীকরণের নথি বা পাট্টা বা বনবিভাগের পাট্টা থাকলেও চলবে।
2/10
ভোটার কার্ড ও আধার কার্ড থাকা ও সুবিধা পেতে জমা দেওয়া আবশ্যিক।
3/10
আধার যুক্ত রয়েছে যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তার পাশবুকের প্রথম পাতার কপি বা বাতিল চেক। চলবে না জন-ধন অ্যাকাউন্ট।
4/10
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও আধার কার্ডের সঙ্গে সংযুক্ত মোবাইল নম্বর।
5/10
চাষীর পাসপোর্ট মাপের সাম্প্রতিক ছবি।
6/10
কোনও চাষীর যদি নিজের নামে জমি না থাকে থাকলে দলিল বা দানপত্র বা অন্যান্য নথি। সঙ্গে স্বঘোষণাপত্র ও পঞ্চায়েত প্রধানের দেওয়া ওয়ারিশন সার্টিফিকেট।
7/10
চাষীর মৃত্যুর পর এককালীন ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য পেতে তাঁর পরিচয়পত্র ও মৃত্যুর শংসাপত্র (ডেথ সার্টিফিকেট)।
8/10
দুয়ারে সরকার শিবির ছাড়া ও www.matirkatha.gov.in ওয়েবসাইটে মিলবে কৃষকবন্ধু নিয়ে বিডিও অফিস বা মহকুমা অফিস থেকে খোঁজ মিলবে।
9/10
খরিফ ও রবি মরশুমে এক একর বা তাঁর বেশি জমিতে উৎপন্ন ফসলের ভিত্তিতে বার্ষিক সর্বাধিক ১০ হাজার টাকা দুই কিস্তিতে দেওয়া হবে চাষীদের।
10/10
জমি এক একরের কম হলে আনুপাতিক হারে দুই কিস্তিতে সর্বাধিক ৪ হাজার টাকা দেওয়া হবে চাষীদের। মৃত্যু হলে পরিবারের লোককে এককালীন ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য। (তথ্যসূত্র- পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ওয়েবসাইট)
Sponsored Links by Taboola