Success Story: হস্টেলের টাকা দিতে পারতেন না, ছিল না বাসভাড়াও- কেরালার ছোট্ট ঘর থেকে কীভাবে ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ
ভারতের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির দুনিয়ায় ইসরো সংস্থার বিরাট অবদান রয়েছে আর এই সংস্থার চেয়ারম্যান এস সোমনাথ ভারতের বুকে এক জীবন্ত অনুপ্রেরণার নাম। ছবি- পিটিআই
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appচাঁদের বুকে ভারতের পা রাখা থেকে আরও বহু মহাকাশ অভিযানের আড়ালে মূল কান্ডারি ছিলেন এস সোমনাথ। কিন্তু শুরুর দিনগুলো ভাল কাটেনি তাঁর। ছবি- পিটিআই
গত বছর মালয়ালম ভাষায় লেখা তাঁর একটি আত্মজীবনী প্রকাশিত হয়েছে অক্টোবর মাসে। সেই জীবনীতে তিনি লিখেছেন একটা সময় হস্টেলের টাকা দেবার মতও সামর্থ্য ছিল না তাঁদের। ছবি- পিটিআই
একটা পুরনো সাইকেলে চড়ে কলেজে যেতেন এস সোমনাথ, বাসে ওঠার ভাড়ার টাকাও ছিল না তাঁর কাছে। প্রবল অর্থকষ্টেই কেটেছে তাঁর শৈশব এবং কৈশোরের দিনগুলো। ছবি- পিটিআই
কেরালার কোল্লাম জেলায় পড়াশোনার জন্য খুব ছোট্ট একটা ঘরে কোনওভাবে থাকতে হয়েছে তাঁকে। কারণ হস্টেলে থাকার মত অর্থবল ছিল না তাঁর। ছবি- পিটিআই
কিন্তু সেই ঘরে থেকেই পড়াশোনা চালিয়ে গিয়েছেন তিনি। কেরালার টিকেএম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়াশোনা করেছেন এস সোমনাথ। ছবি- পিটিআই
কিন্তু সেটাও সম্ভব হত না। অন্য পাঁচজন সাধারণ গ্রামের ছেলের মত তিনিও কৈশোরে ভেবে উঠতে পারছিলেন না বিএসসি করবেন না ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বেন। ছবি- পিটিআই
পরে পিটিআই সংবাদমাধ্যমকে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানান যে, কেউ একজন তাঁকে এই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ভর্তির ফর্ম হাতে দিয়ে গিয়েছিলেন। ছবি- পিটিআই
তা নাহলে তাঁর আর সেই কলেজে পড়াই হয়ত হয়ে উঠত না। কলেজে পড়ার সময় অর্থকষ্টের দরুণ স্টাডি ট্যুরেও যেতেন না এস সোমনাথ। ছবি- পিটিআই
আর আজ তিনিই ভারতের মহাকাশ বিজ্ঞানের অন্যতম পথপ্রদর্শক। চন্দ্রযান ৩-এর বিপুল সাফল্যের কান্ডারি তিনিই। আত্মজীবনীতে তাই তিনি লিখেছেন, কীভাবে বাধা পেরিয়েই আদপে সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে হয়। ছবি- পিটিআই
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -