Election Results 2024
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Celebrity Couple: ‘টাইম পাস’ থেকে বিয়ে-সংসার, মাঝে ৩৫ বছর ছাড়াছাড়ি, ফের একসঙ্গে থাকছেন করিনা-করিশ্মার মা-বাবা!
কেরিয়ার, সংসার দুই-ই বেশ চলছিল। কিন্তু দূরত্ব বেড়েছিল নিজেদের মধ্যেই। তাই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত। কিন্তু দীর্ঘ সাড়ে তিন দশক পর ফের ফিরে এলেন একছাদের নিচে। তাতেই খবরের শিরোনামে ববিতা এবং রণধীর কপূর।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appপ্রেম-বিয়ে সব মিলিয়ে প্রায় দু’দশক একসঙ্গে ছিলেন ববিতা এবং রণধীর। তাঁদের দুই কন্যা, করিশ্মা এবং করিনা কপূর। সব ঠিকই চলছিল, কিন্তু চলছিল জোড়াতাপ্পি দিয়ে। একটা সময় পর তাই ফাটল ধরে দম্পত্যে।
আলাদা থাকতে শুরু করেন ববিতা এবং রণধীর। দুই মেয়েকে নিয়ে ছিলেন ববিতা। একাহাতেই বড় করে তোলেন তাঁদের। কপূর পরিবারের রীতি ভেঙে দুই মেয়েকেই মায়ানগরীর চলচ্চিত্র জগতে পা রাখার যোগ্য করে তোলেন।
শোনা যায়, জীবন নিয়ে তেমন ভাবনাচিন্তা ছিল না রণধীরের। সংসার, মেয়েদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিলেন উদাসীন। তাঁর এই আচরণ মেনে নিতে পারেননি ববিতা। তাই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নেন।
কিন্তু আলাদা থাকলেও, দেখা সাক্ষাৎ ছিল ববিতা এবং রণধীরের মধ্যে। কপূরদের বাড়িতে যাতায়াত ছিল করিশ্মা এবং করিনারও। তাই আলাদা থাকলেও, বিবাহবিচ্ছেদে আইনি সিলমোহর পড়েনি ববিতা এবং রণধীরের।
তার পর কেটে গিয়েছে ৩৫ বছর। করিশ্মার ছেলেমেয়েই এখন কৈশোরে। করিনাও দুই সন্তান, সংসার এবং কেরিয়ার নিয়ে ব্যস্ত।
তবে ইদানীং করিশ্মা এবং করিনার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ববিতা এবং রণধীরের সঙ্গে তোলা ছবি নজর কাড়তে শুরু করে। ফের কি কাছাকাছি চলে এসেছেন ববিতা-রণধীর, প্রশ্ন উঠতে শুরু করে।
মায়ানগরী সূত্রে খবর, বাস্তবিক ভাবেই পরস্পরের কাছাকাছি ফের এসে পড়েছেন ববিতা এবং রণধীর। বান্দ্রায় নতুন বাড়ি করেছেন রণধীর এবং সেখানেই এখন গিয়ে উঠেছেন ববিতা।
বলিউড সূত্রে খবর, আজ, কাল বা পরশু নয়, দীর্ঘ সাত মাস ধরে একছাদের নিচে আবার থাকতে শুরু করেছেন ববিতা এবং রণধীর। তাতে করিশ্মা এবং করিনা, দুই মেয়েই খুব আনন্দিত।
এই প্রথম নয় যদি, ২০০৮ সালেও একবার নতুন করে শুরু করতে চেয়েছিলেন ববিতা এবং রণধীর। সবকিছু প্রায় চূড়ান্তও হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু শেষ মুহূর্তে সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। এক সাক্ষাৎকারে রণধীর জানিয়েছিলেন, ববিতার সঙ্গে তিনি শুধু 'টাইম পাস' করছিলেন। বাবা-মা বিয়ে করতে বাধ্য করেন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -