Winter Headaches: মাথাব্যথা বেড়ে যায় শীতকালে? নেপথ্যে কারণ হতে পারে এগুলি
চিৎকার-চেঁচামেচি, হই-হট্টগোল পোষায় না অনেকেরই।রাস্তাঘাটে গাড়ির হর্ন হোক বা তীব্র আলো, যন্ত্রণায় মাথা ছিঁড়ে যায়। ছবি: ফ্রিপিক।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিশেষ করে শীতকালে মাথার যন্ত্রণা বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায় অনেকের মধ্যে। প্রচণ্ড ঠান্ডায় মাথা ভারী হয়ে আসে। ছবি: ফ্রিপিক।
শীতকালে মাথার যন্ত্রণার নেপথ্য কারণগুলি বোঝা জরুরি। তবেই মিলবে তা থেকে রেহাইয় পাওয়ার উপায়। ছবি: ফ্রিপিক।
শীতকালে মাথার যন্ত্রণার অন্যতম কারণ হতে পারে শুষ্ক বাতাস। বিশেষ করে ঘরের মধ্যেকার শুষ্ক হাওয়া-বাতাস, দরজা-জানলা বন্ধ থাকার ফলে অথবা হিটার চালানোর ফলে যার সৃষ্টি হয়ে থাকতে পারে। ছবি: ফ্রিপিক।
এতে বাইরের ঠান্ডা হাওয়া ঘরে ঢুকতে পারে না যেমন, তেমনই বাতাসের স্বাভাবিক আর্দ্রতাও হ্রাস পায়। ফলে শরীরে জলশূন্যতা দেখা দেয়, যা থেকে মাথার যন্ত্রণা হতে পারে। যে কারণে এই সময় হিউমিডিফায়ার ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। ছবি: ফ্রিপিক।
শীতকালে তাপমাত্রার ওঠাপড়া লেগেই থাকে। বাইরে ঠান্ডার মধ্যে ঘুরছিলেন হয়ত, হঠাৎ ঘরে ঘরের উষ্ণ পরিবেশে প্রবেশ করলেন। এর ফলে সংবহনতন্ত্রে প্রভাব পড়ে, তা থেকে মাথার যন্ত্রণা হতে পারে। ছবি: ফ্রিপিক।
এক্ষেত্রে তাই পোশাক নিয়ে বিশেষ ভাবে সতর্ক হওয়া উচিত। ঠান্ডা হোক বা উষ্ণ পরিবেশ, শরীরকে একাত্ম হতে সময় দিতে হবে। হুট করে কোনও পরিবর্তনই ঠিক নয়। ছবি: ফ্রিপিক।
শীতকালে দিনের দৈর্ঘ্য কমে যায় এমনিতেই। ফলে সূর্যের আলোও বেশি ক্ষণ পাই না আমরা। এর ফলে সেরোটোনিনের মাত্রা কমে যায়, যা থেকে মাথার যন্ত্রণা হতে পারে। ভিটামিন ডি-র অভাবেও মাথা ধরতে পারে। ছবি: ফ্রিপিক।
তাই শীতকালে সময় পেলে কিছু ক্ষণ অন্তত রোদে থাকা উচিত। একটু হাঁটলেন হয়ত রোদে, ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খেলেন। চেষ্টা করে দেখুন, ফল মিলবেই। ছবি: ফ্রিপিক।
যতই ঠান্ডা পড়ুক, পর্যাপ্ত জলপান করা অত্যন্ত জরুরি। শীতকালে হয়ত সেভাবে তৃষ্ণা অনুভব করা যায় না, কিন্তু শরীরে জলের চাহিদা একই থাকে। তাই এই সময় পর্যাপ্ত জলপান না করলে জলশূন্যতা দেখা দেয়, যা থেকে মাথাব্যথা হতে পারে। জলপানে ইচ্ছে না থাকলে, স্যুপ, চা-ও পান করতে পারেন। ছবি: ফ্রিপিক। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -