রোজ পাতে রাখুন ভুট্টা, ওজন বাড়ার ভয় নেই, রয়েছে পুষ্টিগুণও
ভুট্টায় ক্যারোটিনয়েড লুটিন এবং জেক্সানথিনের মতো প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এটি অপটিক টিস্যু থেকে ক্ষতিকারক ফ্রি রেডিক্যালস দূর করে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appভুট্টা একটি স্বাস্থ্যকর প্রাতঃরাশ হতে পারে। যেহেতু ভুট্টা ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই প্রতিদিনই ভুট্টা খাওয়া যায়।
ভুট্টায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এতে পরিপাকতন্ত্র সুস্থ থাকে। এতে বায়োফ্লাভোনয়েডস ও ক্যারোটিনয়েডসের মতো প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরকে সুস্থ রাখে।
পাশাপাশি চোখের সূক্ষ্ম অংশগুলিকেও ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায়। গ্লুকোমা এবং ছানির মতো সমস্যা থেকেও রক্ষা করে।
যাদের রক্তে হিমগ্লোবিনের মাত্রা কম তাদের জন্য এটি ওষুধের মতো কাজ করে। তাই রক্তাল্পতার চিকিৎসায় ভুট্টা খুবই সহায়ক।
ভুট্টায় কোলেস্টেরলের এবং সোডিয়াম খাকে না। এতে থাকা ফাইবার ও ভিটামিন B3 থাকে সেটি ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
ভুট্টার আটায় তৈরি রুটি হার্টের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। ভুট্টা খেলে শরীরে কোলাজেন তৈরি হয়, যার কারণে ত্বক নরম ও মসৃণ হয়ে ওঠে।
ভুট্টার বীজে থাকা ভুফেনোলিক অ্যাসিড এবং ফ্লেভোনয়েড, এই দুই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি রেডিক্যালসের সমস্যা দূর। ত্বকের নতুন কোষ তৈরির পাশাপাশি বলি রেখা মেটায়।
এতে থাকা ফাইবার পেটে ব্যাথা, পেট ফাঁপা সহ পেটের বেশকিছু সমস্যা দূর করে। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল কার্যকারিতাকে আরও উন্নত করে।
ভুট্টা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ও কিডনির সমস্যাযর ক্ষেত্রেও উপকারি। মধ্যবয়সী এবং বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে পরিমাণ বুঝে ভুট্টা খাওয়া উচিত। তবে যুবকরা প্রতিদিনই ভুট্টা খেতে পারেন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -