Chewing Gum: মাঝেই মধ্যেই চুইংগাম খান? ভাল অভ্যাস না খারাপ?
চুইংগাম সবচেয়ে বেশি প্রিয় হলো শিশুদের। তাই বলে যে বড়রা চুইংগাম খান না, তা কিন্তু নয়। মাঝে মাঝে চুইংগাম চিবুনোর অভ্যাস থাকে অনেকেরই। কারও ক্ষেত্রে এটি সাধারণ অভ্যাস, কারও বা অনেক বেশি প্রিয় এই চুইংগাম। অনেকেই এটির অনেক খারাপ দিক মনে করিয়ে দিতে চাইবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, চুইংগাম খাওয়ার আছে কিছু উপকারিতাও।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবেশিরভাগ চুইংগাম প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি, সেগুলো স্বাস্থ্যের পক্ষে খারাপ। তাই চুইংগাম সবসময় প্লাস্টিক ইবিং পলিথিন টক্সিন ফ্রি হলেই খাওয়া উচিত। এ ধরনের চুইংগাম অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাল। এগুলো মাইক্রবায়ামকে জাগিয়ে রাখে এবং মাউথ ফ্রেশনার হিসেবেও কাজ করে।
চুইংগাম যদি মিন্ট ফ্লেবার হয়, তবে এটি কগনিটিভ বুস্টার হিসেবে কাজ করে। আপনাকে ফোকাস করতে সাহায্য করবে, বাড়াবে স্নায়ুর কর্মক্ষমতা। চুইংগাম চিবানোর অভ্যাস থাকলে তা আপনাকে রিলাক্স হতে সাহায্য করবে। চুইংগাম চিবানোর কারণে লালারসে গ্যাস্ট্রিক উপাদেয় বেশি থাকে, এটি সাহায্য করে খাবার হজম করতে।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে চুইংগাম। বৃদ্ধি পায় দক্ষতা।
মানসিক চাপ বা স্ট্রেস দূর করতেও কার্যকরী হলো চুইংগাম। আপনি যদি স্ট্রেসের মধ্যে থাকেন তবে চুইংগাম খান। এটি আপনার পক্ষে আদর্শ হতে পারে। মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে সাহায্য করবে চুইংগাম। এটি স্নায়ুতন্ত্রকে সজাগ রাখতে সাহায্য করবে।
আপনার ভেতরে যদি অস্থিরতা কাজ করে, কোনো কাজে মন না বসে তাহলে চুইংগাম খেতে পারেন। এটি জিআই ফাংশন উন্নত করে। চুইংগাম খেলে কাজে মন বসানো সহজ হবে। তখন যেকোনো কাজ করাটাও সহজ হয়ে উঠবে।
ওরাল হেলথ বা মুখের ভেতরের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাজ করে চুইংগাম। এটি দাঁতের যত্ন নিতে পারে সেইসঙ্গে অনেকসময় মাউথ ওয়াশ হিসেবেও কাজ করে। মুখের ভেতরে জন্ম নেওয়া ক্ষতিকর জীবাণু মেরে ফেলতেও কাজ করে চুইংগাম।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -