Election Results 2024
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Diet Control : ডায়েট কন্ট্রোল করতে গিয়ে অবসাদ? এই ভাবে চললে শ্যাম-কুল দুইই বাঁচবে
খাওয়া - দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে গেলেই মন খারাপ ? আপনার মিশন কি ওয়েট-লস (weight liss)? একটু ঝরঝরে থাকতে চান? সবকিছুরই পয়লা শর্ত সেই খাওয়ার সঙ্গেই যুক্ত।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএতেই পড়ছেন ভোজনরসিকরা মুশকিলে। একে তো শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে মনে অশান্তি, আবার ওজন কমানোর মিশন অ্যাচিভ করার মানসিক লড়াই।
আর এখান থেকেই শুরু হয় আরেক বিপত্তি। কারণ ডিপ্রেশন (Depression) হলে আবার বেশি মিষ্টি জাতীয় জিনিস খাওয়ার দিকে মানুষের মন যায়।
কোনও ভোজনরসিক মানুষের ক্ষেত্রে হঠাৎ করে চরম কড়াকড়ি করলে, সে আর ডায়েটচার্ট মানবেই না। তাই চেষ্টা করি, আস্তে আস্তে ক্যালরি কাটডাউন করতে। যে খাবার খেলে সমস্যা হতে পারে, সেই খাবার কেন খাওয়া উচিত নয়, সেটা রোগীকে বোঝানো প্রয়োজন।
কারও যদি মিষ্টির প্রতি খুবই ভালবাসা থাকে, তাহলে তাকে পরামর্শ দিয়ে থাকি, রসের মিষ্টির বদলে সন্দেশ খেতে, যখন খুবই ইচ্ছে করবে। রাতে খাওয়ার পর যার মিষ্টিমুখ না করলে চলে না, সে সন্দেশ একটা খেতে পারে, একটা রুটি কমিয়ে ।
সারাদিনে ১৫-২০ মিনিট ব্রিস্ক ওয়াক করা আবশ্যক। প্রথমেই ডায়েটের সঙ্গে সঙ্গে বেশিরকম ওয়ার্কআউটের পরামর্শ দিলে সেটা রোগীর কাছে বোঝা মনে হতে পারে।
রাতের দিকে যত কম ক্যালরি ইনটেক হয়, ততই ভাল। তাই মিষ্টি খেতেই হলে, সকালের দিকে খাওয়া ভাল। তাতে ক্যালরি বার্নআউট হওয়ার সুযোগ থাকে।
সপ্তাহে ১ দিন ছাড়ের দিন দেওয়া হয়ে হয়ে থাকে, যাতে করে নিয়ন্ত্রিত ডায়েটে থাকা মানুষটির কাছে একদিন খুশি মনে খাওয়ার অবকাশ থাকে। এতে করে মন ভাল থাকে। হঠাৎ অবসাদ আসবে না।
আস্তে আস্তে নিয়ম কঠিন হলে মানুষ সংযমের দিকে এগোন । হঠাৎ করে ক্যালরি ইনটেক অনেকটা কমিয়ে দিলে বড় সমস্যা হতে পারে।
এই পথে চললেই কেল্লাফতে। মনকে কষ্ট না দিয়েই আপনি লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে পারবেন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -