Home Decor Tips: ঘরেই অফিস? সহজেই সাজবদল কাজের জায়গার

প্রতীকী ছবি

1/10
কোভিডের শুরু থেকেই বিশ্বের নানা জায়গায় শুরু হয়েছে কাজের নতুন ধরন। নাম ওয়ার্ক ফ্রম হোম। ঘরে বসেই করতে হয় পুরোদস্তর অফিসের কাজ।
2/10
অফিসের সমস্ত সুযোগসুবিধে বাড়িতে পাওয়া যায় না। অফিসের কাজের জন্য যাবতীয় আসবাবও থাকে না বাড়িতে। তার মধ্যেই কোনওভাবে মানিয়ে নিয়ে করতে হচ্ছে কাজ।
3/10
মাঝে মাঝে করোনার নিম্নগতির সময় সব স্বাভাবিক হলেও অনেক শিল্পক্ষেত্রেই এখনও চলছে বাড়ি থেকে কাজের সুযোগ। কাজে মন বসানোর জন্য বাড়ির ওয়ার্ক স্টেশনে বিশেষ কিছু মেকওভার করা যেতেই পারে।
4/10
সবসময়েই যে নতুন আসবাব কিনতে হবে এমন নয়। তবে যদি সম্ভব হয়, তাহলে একটা ডেস্ক কেনা যায়। ল্যাপটপ থাকবে, পোর্টেবল ল্যাপটপ ডেস্কও কিনতে পারেন। তাহলে বিছানায় বা সোফায় বসেও সহজেই করা যাবে কাজ।
5/10
ওয়ার্ক ফ্রম হোমের ক্ষেত্রে কাজের জায়গা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তুলনায় শান্ত জায়গা বেছে নিন। যেখানে তুলনায় কম আওয়াজ হবে। বাড়ির সদস্যদের কাজের জন্য যাতায়াত না করলেও হবে এমন জায়গা বাছুন।
6/10
কাজের জায়গায় যতটা সম্ভব কম জিনিস রাখুন। ল্যাপটপের পাশে শুধু ফুলদানিতে ফুল রাখা যায়। প্রয়োজনীয় কাগজ, পেন ও অন্যান্য সামগ্রী রাখলেই হবে। অপ্রয়োজনীয় জিনিস রেখে ভিড় করা উচিত নয়।
7/10
যদি ঘরের এক কোণায় ওয়ার্ক স্টেশন করেন। তাহলে সম্ভব হলে সামনের দেওয়ালে হালকা রং করুন। রং করা সম্ভব না হলে পছন্দমতো ওয়ালপেপার লাগিয়ে নেওয়া যায়।
8/10
পর্যাপ্ত আলো রয়েছে, এমন জায়গা বেছে নেওয়া উচিত। বিশেষ করে সূর্যের আলো যেখানে আসে। সেক্ষেত্রে চোখের উপর চাপ তুলনায় কম পড়ে। সূর্যের আলো মানসিকভাবেও চাঙ্গা রাখে। এছাড়া বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থাও রাখতে হবে।
9/10
ওয়ার্ক স্টেশনের আশেপাশে, বা যে ঘরে কাজ করবেন সেখানে গাছ রাখা যায়। ডেস্কটপের পাশে ছোট সাকুলেন্ট বা পছন্দের ইনডোর প্ল্যান্ট রাখা যায়। অথবা কাছে কোথাও মানিপ্ল্যান্ট বা স্নেক প্ল্যান্ট রাখতে পারেন। সবুজ থাকলে মনও ভাল থাকে।
10/10
সময় মেপে কাজ করুন। কাজের জায়গায় টানা অনেকক্ষণ বসে থাকা উচিত নয়। কাজের জায়গার পাশে একটি ছোট ঘড়ি রাখা ভাল। সময় ধরে কাজ করা যাবে। আবার প্রয়োজনীয় মেল বা কনফারেন্স কলের সময়ও ভুলে যাবেন না। ছবি: pixabay
Sponsored Links by Taboola