Kidney Stone- এর সমস্যা এড়াতে কী কী নিয়ম মেনে চলবেন? রইল তালিকা
ক্যালসিয়ামে ভরপুর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। প্রতিদিনের মেনুতে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার হিসেবে রাখতে পারেন লো-ফ্যাটের ডেয়ারি প্রোডাক্ট, সবুজ শাকপাতা, বিভিন্ন সবজি।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএছাড়াও মেনুতে রাখতে পারেন বিভিন্ন ফল। ক্যালসিয়ামে ভরপুর এইসব খাবার খেলে আপনার শরীর ক্যালসিয়ামেরও ঘাটতি হবে না। সেক্ষেত্রে হাড়ের গঠন ভাল থাকবে, কোনও সমস্যা দেখা যাবে। এছাড়াও কিডনিতে স্টোন হওয়ার সমস্যাও এড়ানো সম্ভব হবে।
নিয়মিত ভাবে শরীরচর্চা করা প্রয়োজন। অর্থাৎ হাঁটাচলা, দৌড়ানো, স্কিপিং- এইসবের মাধ্যমে নিজের শরীরকে সচল এবং সতেজ রাখতে হবে।
এর ফলে আপনার শরীরে বলা ভাল কিডনিতে কোনও খনিজ পদার্থ জমাটবদ্ধ হতে পারবে না। এছাড়াও শরীরচর্চা নিয়মিত ভাবে অভ্যাস করলে ছোট কিডনি স্টোন থাকলে তা প্রাকৃতিক উপায়েই শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে।
কিডনির মূল সমস্যা হল কিডনিতে পাথর জমে যাওয়া যাকে চলতি ভাষায় বলা হয় কিডনি স্টোন। কীভাবে এই সমস্যা এড়িয়ে চলবেন, জেনে নেওয়া যাক।
সঠিক পরিমাণে জল না খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। তাই জল খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। কারণ সঠিক ভাবে জল না খেলে প্রস্রাবের ক্ষেত্রেও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
খাবারে অতিরিক্ত নুন বা কাঁচা নুন খাওয়ার স্বভাব থাকলে তা অবিলম্বে ত্যাগ করুন। কারণ আমাদের শরীরে অতিরিক্ত নুন ঢুকলে তা প্রস্রাবের সঙ্গে মিশ্রিত হয়। এর ফলে রক্ত থেকে সহজে ক্যালসিয়াম absorption হয় না।
তার থেকে কিডনিতে স্টোন হতে পারে। তাই নুন যতটা সম্ভব কম খাওয়ার চেষ্টা করুন। এমনিতেও যাঁরা হাই প্রেশারের রোগী তাঁদের ক্ষেত্রেও খাবারে কম নুন খাওয়া ভাল।
অ্যানিমাল প্রোটিন যতটা সম্ভব কম খাওয়া প্রয়োজন। কারণ এই অ্যানিমাল প্রোটিন অ্যাসিডি জাতীয়। তাই বেশি পরিমাণে অ্যানিমাল প্রোটিন খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়বে।
ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়লে তা কিডনিতে স্টোন জমায়। তাই কিডনির সমস্যা এড়াতে এই জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -