Sesame Seeds Benefits: ঝলমলে ত্বক থেকে রোগমুক্ত শরীর, অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে তিল
বেঁচে থাকতে গেলে খেতে হবে। কিন্তু যা ইচ্ছে তাই খেলে চলবে না। তাই মাছ-মাংসের পাশাপাশি, পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ শাক—সবজি, ফলমূল এমনকি বীজও জায়গা করে নিয়েছে আমাদের ডায়েটে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএর মধ্যে তিলের কথা বলতেই হয়। স্যালাড, ভারতীয় রান্না থেকে বিদেশি খাবার, সবেতেই তিলের ব্যবহার বেড়েছে ইদানীং। কেন তিল ডায়েটে রাখবেন, জেনে নিন।
তিলে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে। ওমেগা ৩, ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিস প্রতিরোধ করে, ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কম করে। হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে।
তিলে প্রচুর পরিমাণ ডায়েটরি ফাইবার রয়েছে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। ইনসলিউবল ফাইবার হজমক্ষমতা বাড়ায়।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে ডায়েটে রাখুন তিল। প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম, খনিজ রয়েছে, যা রক্তনালিকাকে শিথিল রাখে। হৃদরোগ, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
হাড় মজবুত করে তিল। প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে এতে। ম্যাগনেসিয়ামও হাড়ের গঠন মজবুত করে। সাদা তিল ভিজিয়েও খেতে পারেন।
ঝলমলে ত্বকের জন্যও ডায়েটে রাখতে পারেন তিল। প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বককে কোমল রাখে। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট দূষণ, অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে ত্বককে।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে তিল। এতে যে ফাইবার রয়েছে, তা কার্বোহাইড্রেট শোষণের গতি শ্লথ করে। পিনোরেসিনল সরাসরি রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
এতে ফাইটোস্টেরল থাকে, যা হাঁটুর ব্যথা দূর করে তিল। দূর করে গাঁটের ব্যথাও। এক্ষেত্রে তিলের তেলও মাসাজ করতে পারেন।
মেনোপজের সময় শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হয়। তিলে যে ফাইটোস্ট্রজেন রয়েছে, এস্ট্রোজেনকে অনুকরণ করে। ফলে শরীরে এস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কম হতে থাকলেও, তার বিকল্প হয়ে ওঠে তিল। ফলে মেজাজ শান্ত থাকে, অতিরিক্ত ঘাম হয় না। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -