High Heels Tips: হেসে খেলে কাটবে সারাদিন, এই পরামর্শ মানলে হিল জুতো পরে দৌড়তেও পারবেন
ফ্যাশন বড় বালাই, তাই কষ্ট হলেও সারাদিন হিল জুতো পরে কাটিয়ে দেন অনেকে। কারও কারও ক্ষেত্রে আবার হিল জুতো একরকম বাধ্যতামূলক হয়। কাজের জায়গায় না পরলেই নয়। ছবি: পিক্সাবে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকিন্তু সারাদিন হিল জুতো পরে থাকার পর পায়ের দফারফা তো হয়ই, তা প্রভাব পড়ে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও। কিন্তু যন্ত্রণামুক্ত উপায়েও সারাদিন হিন জুতো পরে কাটিয়ে দেওয়া যায়, শুধু কিছু টোটকা জানতে হবে। ছবি: পিক্সাবে।
শুনতে অদ্ভুত ঠেকলেও, পা গলানোর আগে ফ্রিজারে আধ ঘণ্টা রেখে গিতে পারেন নিজের হিল জুতো। এতে আপনি যখন পা গলাবেন, আপনার শরীরের তাপমাত্রার সংস্পর্শে এসে, পায়ের পাতার সঙ্গে খাপ খেয়ে যাবে জুতো। জুতোর ফ্যাব্রিকের সঙ্কোচন-প্রসারণ এক্ষেত্রে দায়ী। ঠান্ডা জল বা বরফ প্লাস্টিকে ভরেও জুতোর মধ্যে রেখে দিতে পারেন। ছবি: পিক্সাবে।
উষ্ণ জলে মোজা ভিজিয়ে কিছু ক্ষণ পরে থাকুন। খুলে রেখে পায়ে গলান হিল জুতো। দেখবেন পায়ে ব্যথা হচ্ছে না। ছবি: পিক্সাবে।
দুই দিকেই আঠা থাকে, এমন টেপ কিনুন। জুতোর সোলের উপর লাগিয়ে দিন। অন্য পিঠের উপর পা রাখুন। এতে পা ব্যথাও হবে না, ফোস্কাও দেখা দেবে না। ছবি: পিক্সাবে।
হিল জুতোয় পা বেঁকে থাকে বলেই কষ্ট হয়। এক্ষেত্রে সিলিকনের তৈরি ইনসোল ব্যবহার করতে পারেন। পায়ের নীচে থাকায় বাইরে থেকে দেখাও যাবে না, আবার পাও আগুপিছু হবে না। ছবি: পিক্সাবে।
কোনও যন্ত্রণা, ব্যথা ছাড়া হিল জুতো পরার অন্যতম সহজ উপায় হল নিয়মিত ময়শ্চারাইজার ব্যবহার। হিল জুতো পরার আগে পায়ের পাতা, উল্টো দিকে ভাল করে ময়শ্চারচাইল লাগান। এতে জুতোয় ঘষা লাগবে না, আঘাত পাবেন না। জুতো নতুন হলেও ফোস্কা হবে না। ছবি: পিক্সাবে।
পায়ে বেবি পাওডারও লাগিয়ে নিতে পারেন। এতে পা ঘামবে না, জুতোর উপর পা পিছলে যাওয়ার ভয়ও থাকবে না। ফলে কষ্ট কম হবে। ছবি: পিক্সাবে।
পায়ের তৃতীয় এবং চতুর্থ আঙুলটি টেপ দিয়ে একসঙ্গে বেঁধে দিতে পারেন। এর ফলে নার্ভে বেশি চাপ পড়ে না। ছবি: পিক্সাবে।
ব্যথা, যন্ত্রণা হলেও হিল জুতো খুলবেন না। এতে সাময়িক আরাম পেলেও, সঙ্গে সঙ্গে পা ফুলে যাবে। ফলে আবার যখন পা গলাতে যাবেন হিল জুতোয়, আরও কষ্ট হবে আপনার। ছবি: পিক্সাবে। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -