Hair Care Tips: কোন পদ্ধতি মেনে চললে চুলের ডগা ফাটার সমস্যা কমবে?
ধুলো, ধোঁয়া, দূষণ এবং সঠিক পরিচর্যা না করার ফলেই চুলে ডগা ফাটার (Split Ends) মতো সমস্যা দেখা দেয়। ধুলো, ধোঁয়া, দূষণ চুলকে রুক্ষ, শুষ্ক, এবং নিষ্প্রাণ করে দেয়। আর তারপরই দেখা দেয় চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার সমস্যা।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, চুলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ময়শ্চার বা আদ্রতা না পৌঁছনোর ফলেই এই সমস্যা দেখা দেয়। চুলের ডগা ফেটে গেলে বেশিরভাগ সময়ই সেই অংশ আমরা কেটে দিয়ে থাকি।
কিন্তু যদি চুলের সঠিক পরিচর্যা নেওয়া হয়, তাহলে বারবার চুলের ডগার ফেটে যাওয়া অংশ কেটে দেওয়ার দরকার পড়বে না। পরিবর্তে চুল হয়ে উঠবে স্বাস্থ্যকর
স্নান করার পর চুলে পাতলা সুতির রুমাল কিংবা কোনও কাপড় জড়িয়ে রাখবেন। এর ফলে ভেজা চুলে আঘাত লাগার সম্ভাবনা কম থাকে।
ভিজে অবস্থায় চুলে খুব সাবধানে হাত দেবেন। ভেজা চুল যতটা সম্ভব না আঁচড়ানো যায়, তত ভালো।
যদি একান্তই ভেজা চুল আঁচড়ানোর দরকার পড়ে, তাহলে সবসময় বড় দাঁড়াওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করুন। ব্রাশ একেবারেই চুল আঁচড়ানোর জন্য ব্যবহার করবেন না। ব্রাশ ব্যবহার করলে চুল আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে যাবে।
যতবারই চুল ধোবেন, ততবারই স্নানের পর কন্ডিশনার ব্যবহার করা দরকার। কন্ডিশনার ব্যবহার করলে চুল অনেক বেশি মোলায়েম থাকে। তবে, অনেকেরই ধারণা রয়েছে, কন্ডিশনার ব্যবহার করলে চুল পড়ার ঝুঁকি বাড়ে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই ধারণা একেবারেই ভুল।
সপ্তাহে অন্তত একদিন চুলে কোনও মাস্ক ব্যবহার করুন। আপনার চুল যেমন, তেমন মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দেওয়ার পর জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নেবেন। চুলে মাস্ক লাগিয়ে রাখার সময় শাওয়ার ক্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।
হেয়ার ড্রায়ার, ব্লোয়ার কিংবা স্ট্রেটনারের মতো মেশিন অত্যধিক ব্যবহার করলে তা চুলের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই এই ধরনের মেশিন যত কম ব্যবহার করা যায়, তত ভালো।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -