ওজন কমায়, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে, কিশমিশের এই গুণগুলো জানলে অবাক হবেন
কিশমিশে ফাইবার থাকে অনেক পরিমাণে। শরীরে ফাইবারের ঘাটতি পূরণ করার জন্যও কিশমিশ খেয়ে থাকেন। তবে অতিরিক্ত খাওয়া শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকম গ্ল্যাইকেমিক ইনডেক্স ও ইনসুলিন পেয়ারিং এফেক্টর জন্য কিশমিশ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও স্বাস্থ্যকর।
কিশমিশে উপস্থিত পলিফেনোলিক ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট চোখকে দৃষ্টিশক্তিকে প্রখর করতে সাহায্য করে।
শরীরে এনার্জি বাড়াতে কিশমিশ খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।
শরীরের উপকারী উপাদান যেমন নানা ধরনের ভিটামিন, মিনারেল এবং প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে।
কিশমিশে ক্যাটেচিং নামক এক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা দেহকে রেডিক্যাল অ্যাক্টিভিটির থেকে বাঁচায়। ফলে টিউমার ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে।
পলিফেনোলিক ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট নামে এক ধরণের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে কিশমিশে। এটি প্রতিদিন খেলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত কোনো ইনফেকশনের থেকে মুক্তি দেয়।
কিশমিশে খারাপ কোলেস্টরল থাকে না এবং কিশমিশের মধ্যে উপস্থিত সলিবল ফাইবার খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে হার্টকে স্বাস্থ্যকর রাখে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় কিশমিশ উপকারী। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকরা অনেক সময়ে কিশমিশ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
তবে বেশি মাত্রায় কিশমিশ শরীরের জন্য ভাল না। এতে দাঁতের ক্ষয় বাড়ে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -