Coronavirus Second Wave: সংক্রমণ কমতেই চাহিদা কমল অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ড্রাগসের, বিক্রি তলানিতে
Coronavirus Second Wave: করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগের চাহিদা বেড়েছিল হু হু করে। একদিকে কোভিডের দাপট, আরেকদিকে মিউকরমাইকোসিসের প্রাদুর্ভাব, সব মিলিয়ে এই ওষুধের চাহিদা বেড়েছিল অনেকটাই।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকরোনার অতিমারির দ্বিতীয় পর্যায়ের সংক্রমণে এই ওষুধের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। ২০২১ সালের এপ্রিলে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুসারে, মার্চের তুলনায় এপ্রিল মাসে দেশের ৪০ টি শীর্ষ ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা দুর্দান্ত ব্যবসা করেছিল। ২২৫৬ কোটি টাকার সর্বোচ্চ টার্নওভার ছিল অ্যান্টি-ইনফেকশন ড্রাগসের।
এপ্রিলে এই ওষুধের গ্রোথ রেট ছিল প্রায় ১৩৮.৩ শতাংশ, অর্থের বিচারে ২২৫৬.৫ কোটি। মে-তে সেই হার কমে আসে কিছুটা। তা হয় ১৩৫.৭ শতাংশ।
উল্লেখযোগ্যভাবে চলতি বছরের জুনে এই গ্রোথ রেট কমে আসে ২০.৫ শতাংশে। এই পরিসংখ্যানে অস্বস্তি বেড়েছে ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থাদের মধ্যে।
এপ্রিলের থেকে প্রায় দ্বিগুণ গতিতে কমেছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি ওষুধের বিক্রিবাট্টা। এপ্রিলের আগে পর্যন্ত ওষুধ বিক্রি ছিল অনেকটাই, প্রায় ১৩২০.৪%।
কোমর্বিডিটি রোগ যাদের ছিল করোনা সংক্রমণের পর তাঁদেরকেও এই ওষুধ দেওয়া হচ্ছিল। কেমিস্ট ড্রাগ ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি সন্দীপ চতুর্বেদী বলেন, দেশের ৩০টি রাজ্যের মধ্যে বেনারস ছিল এই ওষুধ বিক্রিতে ১২ তম স্থানে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল করোনার মধ্যে ওষুধের বিক্রি বেড়েছিল অনেকটাই। গত বছরের মে-জুনে যা বিক্রি হয়েছিল তা কার্যত রেকর্ড।
অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস বাদেও অন্যান্য সংক্রমক রোগ, হার্ট, ডায়াবেটিস কিংবা সিওপিডি রোগের ওষুধেরও চাহিদা বেড়েছিল অনেকটাই।
যদিও এ বছর সেই ট্রেন্ড বদলাল অনেকটাই। অন্যান্য ওষুধের বিক্রি ঠিক থাকলেও সংক্রমক রোগের ওষুধের বিক্রি কমল হু হু করে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -