Rice Benefits: দু-বেলা ভাত খেয়েও রোগা হতে পারেন অনায়াসে, শুধু মানতে হবে এই নিয়ম
ওজন কমাতে চান যাঁরা। প্রথমে ডায়েট থেকে বাদ দেন ভাত। তবে গবেষণা বলছে দু-বেলা ভাত খেয়েও ওজন কমানো সম্ভব। শুধু কয়েকটা নিয়ম মানলেই কেল্লাফতে। তাহলেই আর বাদ দিতে হবে না ভাত। জেনে নেওয়া যাক নিয়মগুলো।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএকটা নির্দিষ্ট মাপের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে খাওয়া। সেটা হতে পারে এক কাপ কিংবা দেড় কাপ। যেটুকু ভাত খাবেন, ঠিক সমপরিমাণ কাঁচা সবজির সালাড খেতে হবে। এই সালাডে শশা, টমেটো, বাঁধাকপি, গাজর রাখতে পারেন।
শুধু অল্প পরিমাণে ভাত খেলেই চলবে না, শরীর সুস্থ রাখার জন্য দরকার ব্যায়ামও। বিশেষ কোনও এক্সারসাইজ নয় তবে শুরু করতে পারেন পুশ আপ, স্কোয়াট, লাঞ্জ জাতীয় ব্যায়াম দিয়ে।
নিয়মিত পরিমাণমতো ভাত খাওয়ার পরপরই শুয়ে ঘুমিয়ে পড়া যাবে না। দুপুর বা রাতে ভাত খাওয়ার আধা ঘণ্টা পর ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করে নিতে হবে।
দিনের বেলায় ভাত খান, রাতে খেলেও সামান্য। দিলের বেলা মেটাবলিজ়মের হার থাকে বেশি। ফলে হজম হয় তাড়াতাড়ি। সাদা ভাতের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি হওয়া সত্ত্বেও তা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায় না।
ভাতের সঙ্গে আলু, বা আলুর তরকারি বাদ দিয়ে এর বদলে বেশি পরিমাণে টাটকা সবজি ও শাক খেতে হবে। ডালও রাখতে পারেন। তবে ভাজাভুজি নৈব নৈব চ।
বড় প্লেটে নয়, ছোট বাটিতে ভাত খাওয়া ভাল। যাঁরা বেশি ভাত খান, তাঁরা চামচে করেও খান। চামচে ভাত উঠবে অল্প ও একটা সময়ের পরে খেতে ক্লান্তি জন্মাবে।
ভাত যদি খেতেই হয়, তবে রাইস কুকারে রান্না করা ভাত বা বসাভাত খাওয়া যাবে না। হাঁড়িতে ভাত করে ফ্যান ঝড়িয়ে সেই ভাতই খেতে হবে।
ভাতের সঙ্গে আলু, বা আলুর তরকারি বাদ দিয়ে এর বদলে বেশি পরিমাণে টাটকা সবজি ও শাক খেতে হবে। ডালও রাখতে পারেন। তবে ভাজাভুজি নৈব নৈব চ।
দিনের বেলায় ভাত খান, রাতে খেলেও সামান্য। দিলের বেলা মেটাবলিজ়মের হার থাকে বেশি। ফলে হজম হয় তাড়াতাড়ি। সাদা ভাতের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি হওয়া সত্ত্বেও তা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায় না।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -