রোজ টক দই খাচ্ছেন? এই দিকগুলো মাথায় না রাখলে লাভ হবে না
রোজ খাওয়ার পাতে দই রাখার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। টাক দই-এর বহু পুষ্টিগুণ রয়েছেয শরীরে শক্তি বাড়াতে যেমন কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট দরকার, তেমনই খেয়াল রাখতে হবে যেন খাবারের মধ্যে ভিটামিন ও মিনারেল সম পরিমাণে থাকে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবহু রোগে পথ্য হিসেবে দই খেতে বলা হয়। দই-এ রয়েছে প্রো-বায়োটিক উপাদান। যা শরীরের মধ্যে ক্ষতিকারক ব্যাকটিরিয়াকে ধ্বংস করে পরিপাকে সাহায্য করে।
এ ছাড়াও দই-এ রয়েছে প্রোটিন, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন এ, বি ৬, বি ১২-সহ নানা পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর টক দই।
টক দই শরীরে টক্সিন জমতে দেয় না। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় না। হার্টের অসুখ ও ডায়াবেটিসের রোগীরা টক দই খেতে পান।
টক দই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া ঠান্ডা, সর্দি, জ্বরকে দুরে রাখে। টক দই শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএলের মাত্রাও কমায়।
টক দই খেলে হজম শক্তি ভাল থাকে। কারণ এটি ভাল ব্যাকটিরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। আলসারের আশঙ্কাও কমে দই খেলে।
শরীরের মেদ বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে দই। টক দই খেলে বাড়তি ওজন কমার সম্ভাবনাও রয়েছে।
রোজ টক দই খেলে দাঁতের গঠনও মজবুত হয়। দই পাতার পরে ২৪ ঘণ্টার বেশি রাখা থাকলে দইয়ের পুষ্টিগুণ ক্রমশ কমতে থাকে।
কৃত্রিম স্বাদ-গন্ধযুক্ত দই খেলে কোনও উপকার হয় না। টক দইয়ের সঙ্গে ফল মিশিয়ে স্যালাড হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।
টক দই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -