Giving Up Smoking:ফুসফুস থেকে হৃৎপিণ্ড, ধূমপান ছাড়ার ১ মাসের মধ্যে চাঙ্গা হয়ে উঠতে পারে শরীরের নানা অংশ
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের অন্যতম শর্ত হিসেবে প্রথমেই ধূমপান ছাড়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। ধূমপানের কুপ্রভাব নিয়ে বার বার আলোচনা হয়। তবে এটি মাসখানেকের জন্যও ছেড়ে দেওয়া গেলে শরীরের কতটা উপকার হতে পারে, সেটা হয়তো অনেকেই খেয়াল করি না। (ছবি:PIXABAY)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএকথা ভুললে চলবে না, ধূমপান ছাড়া যতটা জরুরি, ততটাই কষ্টকর। কিন্তু একবার ছেড়ে দিতে পারলে বহু ভয়ঙ্কর ক্ষতির আশঙ্কা কমানো সম্ভব। ধীরে ধীরে চাঙ্গা অনুভব করবে শরীরও। (ছবি:PIXABAY)
পালমোনজিস্টরা মনে করেন, ধূমপান ছাড়ার কয়েক দিনের মধ্যেই ফুসফুসের হাল কিছুটা করে ফিরতে শুরু করে। ক্ষতিকারণ টক্সিন বেরিয়ে যেতে থাকে, এয়ারওয়ে পরিষ্কার হতে থাকে। শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া অনেকাংশে সহজতর হয়ে আসে। (ছবি:PIXABAY)
ধূমপান ছাড়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শরীর থেকে ক্ষতিকারক দূষিত পদার্থ বেরনো শুরু হয়ে যায়। ডাক্তারদের মতে, এর জেরে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা অনেকটা কমে যায়। (ছবি:PIXABAY)
ধূমপান ছাড়ার পর দেহে রক্ত চলাচলও সহজতর হতে শুরু করে। এটিও নানা রকম অসুস্থতার আশঙ্কা কমানোর অন্যতম শর্ত। (ছবি:PIXABAY)
নিকোটিনের কবল থেকে মুক্তি মানে ভাবনাচিন্তায় স্পষ্টতা, সহজে মনোযোগ এবং কম মুড সুইং (ঘন ঘন মেজাজে বদল)। এক কথায় বললে, ধূমপান ছাড়ার কয়েক দিন পর থেকে বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই মুডের ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
'নিকোটিন সাইকল' ভাঙতে পারলে ঘুমের স্বাভাবিক ছন্দ ফিরে আসার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। অর্থাৎ রাতে পর্যাপ্ত ঘুম সম্ভব। দিনের বেলাও তাই আগের তুলনায় বেশি তরতাজা ও চাঙ্গা অনুভব করা যায়।
একটি বিষয় মনে রাখা দরকার। ধূমপান ছাড়া কঠিন। মাঝে মধ্যে ধূমপানের তীব্র তাগিদ দেখা দিতে পারে। সেখান থেকে নানা ধরনের অস্বস্তির অনুভূতিও অস্বাভাবিক নয়। তবে হাল ছাড়লে চলবে না। প্রয়োজনে ডাক্তাররা আছেনই। সকলে মিলে এগোলে এই ক্ষতিকর নেশার হাতছানি এড়ানো সম্ভব। (ছবি:PIXABAY)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -