Kidney Health: এই ভুলগুলোর মাধ্যমে নিজের অজান্তেই কিডনির ক্ষতি করে ফেলছেন না তো?
শরীরে অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মতোই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিডনি (Kidney)। প্রচুর পরিমাণে জল খেলে কিডনি সুস্থ থাকে বলে পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। তবে, কিডনির সমস্যাতেও ভোগেন বহু মানুষ। নানা কারণে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appঅস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস থেকে অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল কিংবা আরও নানা কারণে কিডনির অসুখ হতে পারে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, আমাদের প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় এমন কিছু অভ্যাসের বশবর্তী থাকি আমরা, যার ফলে অজান্তেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কিডনি (Kidney Health)। দেখে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী-
বর্তমানে ব্যস্ত জীবনযাত্রায় চটজলদি তৈরি হয়ে যাওয়া খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছে। আর এর ফলেই প্রভাব পড়ছে কিডনিতে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এই ধরনের খাবার।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন যে, কিছু কিছু ভিটামিন কিডনির জন্য উপকারী। আবার কিছু কিছু ভিটামিন কিডনির জন্য ক্ষতিকর। শরীরে যদি ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দেখা যায়, তাহলে কিডনির অসুখ দেখা দিতে পারে। আবার অত্যধিক পরিমাণে ভিটামিনজাতীয় খাবার খেলে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিতে ভিটামিন বি৬ রয়েছে এমন খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।
শরীরচর্চার অনেক উপকারিতা। সুস্থ থাকতে তাই নিয়মিত শরীরচর্চার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। কিডনি সুস্থ রাখতে সপ্তাহে অন্তত তিনদিন শরীরচর্চা করা অত্যন্ত জরুরি।
বহু মানুষেরই অত্যধিক পরিমাণে পেন কিলার খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এতে কিডনিতে পাথর জমার সমস্যা দেখা দেয়। কখনও ব্যথা যন্ত্রণা অনুভব করলে সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়ার কথা বলছেন তাঁরা।
একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের সারাদিনে অন্তত ১০ থেকে ১২ গ্লাস জল খাওয়া দরকার। জল পর্যাপ্ত পরিমাণে না খেলেই ক্ষতি হতে পারে কিডনির। প্রচুর পরিমাণে জল পানেই সুস্থ থাকে কিডনি।
ধূমপান এবং মদ্যপান স্বাস্থ্যর জন্য কতটা ক্ষতিকর, তা বলাই বাহুল্য। বিশেষজ্ঞদের মতে, মদ্য়পানে ব্যাপক ক্ষতি হয় কিডনির।
রান্নায় অত্যধিক নুন ব্যবহার করছেন? তাহলে এখনই সাবধান হয়ে যান। কারণ, অত্যধিক নুনেই কিন্তু খারাপ হচ্ছে কিডনি।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -