Menstrual Cup: দাগ-ছোপ, প্যাড বদল থেকে রেহাই তো বটেই, মেনস্ট্রুয়াল কাপের আছে হাজারো উপকারিতা
বেশি ব্লিডিংয়ের দিনগুলিতে অনেকেই ভরসা করেন কাপড়ের উপর! কারণ দুটো। খরচ বাঁচানো আর বারবার পরিবর্তনের ঝামেলা এড়ানো। এই পরিস্থিতিতে স্যানিটারি ন্যাপকিনের ভালো বিকল্প হয়ে উঠতে পারে মেনস্ট্রুয়াল কাপ।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appঅধিকাংশ মহিলাই যথাযথ মেনস্ট্রুয়াল হাইজিনের সুযোগ পান না, সেখানে মেনস্ট্রুয়াল কাপের ব্যবহার খুবই সুবিধাজনক। এককথায় বলতে গেলে, মেনস্ট্রুয়াল কাপ যেমন সুরক্ষিত
এই কাপ ইজি টু ক্যারি আবার ততটাই পকেট-ফ্রেন্ডলি।যদিও আমাদের দেশে এখনও কাপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সংস্কারগত বাধাও আছে অনেকের মনে।
যেহেতু মেনস্ট্রুয়াল কাপ যোনির ভিতরে প্রবেশ করাতে হয় তাই অল্পবয়সী ও অবিবাহিত মেয়েরা এই কাপ ব্যবহার করতে দ্বিধা করেন। কিন্তু এতে
যোনিপথের মাপ অনুসারে বিভিন্ন সাইজের কাপ পাওয়া যায়। স্মল, মিডিয়াম ও লার্জ। প্রথমবার ব্যবহারের আগে চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার পদ্ধতি জেনে নিতে হবে।
এটি সিলিকন দিয়ে তৈরি বলে খুবই আরামদায়ক। পিরিয়ডের সময় রক্ত গিয়ে জমা হয় ওই কাপে।
কয়েকঘণ্টা ব্যবহারের পর বের করে ফেলে পরিষ্কার করে আবার ব্যবহার করতে হয়। এতে ইনফেকশনের সম্ভাবনা কমে।
একটি কাপ ব্যবহার করা যায় বেশ কয়েক মাস । খরচ স্যানিটারি ন্যাপকিনের থেকে অনেক কম।
একবার কাপটি পরলে কয়েক ঘণ্টা নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন। এটি পরে নিলে শরীরচর্চা থেকে নাচ, সাইকেল চালানো থেকে খেলাধুলো, সব কাজই করা যায় নির্দ্বিধায়।
মেনস্ট্রুয়াল কাপ ভাঁজ করে যোনিপথে প্রবেশ করাতে হয়। প্রবেশ করানোর পর নিজে থেকেই কাপের ভাঁজ খুলে যায় এবং নিজেকে যোনির মধ্যে ফিট হয়ে যায় কাপ।
এর সবচেয়ে বড় উপকারিতা হল, এতে প্যাড ব্যবহারের মতো জামাকাপড়ে দাগ লাগার কোনও সম্ভাবনা থাকে না।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -