Sleeping Disorder : ঘুমের ওষুধ ছাড়াই ভাল ঘুম আসবে, রাতে এই খাবারগুলি খেতে পারলে
সারাদিনে ঠিক কতক্ষণ ঘুমের প্রয়োজন? দৌড়ঝাঁপের জীবনে এই প্রশ্নটা এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এখন দ্রুত জীবনযাত্রায় হয় প্রত্যেকেই কিছুটা ঘুমের সমস্যায় ভোগেন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিশেষজ্ঞরা বলছেন, সারাদিনের এক তৃতীয়াংশ সময় ঘুমের প্রয়োজন। নইলে শরীরে নানা সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে মাথায় রাখতে হবে ঘুমের কোয়ালিটির বিষয়টিও। তা বলে কি ওষুধ খেয়ে ঘুম ? না। জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনলেই ভাল ঘুম সম্ভব।
ঘুম কম হলে কিন্তু উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থেকে মধুমেহর সমস্যা, সবই হতে পারে। এর থেকে হার্টের উপর চাপ পড়তে পারে।
কম ঘুমে বাড়তে পারে ওজনবৃদ্ধির সমস্যাও। তাই ডায়েট কন্ট্রোল করছেন, অথচ রাতের ঘুমটা ঠিক মতো ঘুমোচ্ছেন না, তাহলে কিন্তু বেশ মুশকিল।
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ৬-৮ ঘণ্টার কম ঘুম হলে চলবেই না। তবে ছোট্ট শিশুদের কম ঘুম হলে চিন্তা করবেন না। ১ বছরের থেকে একটু বড় শিশুরা ১০-১২ ঘণ্টা ঘুমোতেই পারে।
নির্দিষ্ট একটি সময়ে ঘুমনোর অভ্যেস করা ঘুমের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব জরুরি। ঠিক সময়ে শুয়ে পড়া, সেই অনুসারে ডিনার সারা ও নিয়মমাফিক আপনি যদি কোনও ওষুধ খেয়ে থাকেন, তা খেয়ে নেওয়াখুব জরুরি।
ঘুমোতে যাওয়ার আগে কিছু খাবার খেলে ঘুম ভাল হয়। তার মধ্যে পালং-এর জুস খেতে পারেন। টার্ট চেরিও ভাল ঘুমে
ডার্ক চকোলেট ভাল ঘুমের সহায়ক। ম্যাগনেশিয়াম যুক্ত খাবার শরীরকে রিল্যাক্স করে। ঘুম আসতে সাহায্য করে।
তৈলাক্ত মাছ ভাল ঘুমের অনুঘটক। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস, সেই সঙ্গে আবার মেলাটোনিনের উৎসও বটে। পেস্তা-আমন্ডও ঘুমের আগে খাওয়া আবশ্যক।
ডিম খেতে পারেন নিয়মিত। মেলাটোনিনের উৎস কিন্তু। এর সঙ্গে ঈষৎ উষ্ণ দুধ খাওয়াও স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকার।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -